ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্ন নেই, মায়ের উল্টো সুরে হুঙ্কার সেই দেবাঞ্জনের

অসুস্থ মা ক্ষমা চেয়েছিলেন। বাবুল সুপ্রিয় ক্ষমাও করেছেন।
কিন্তু তারপর আবার নতুন করে হুঙ্কার দিল বাবুলের চুল টানার অভিযোগে অভিযুক্ত দেবাঞ্জন। তার কথায়: আমি ক্ষমা চাই নি। কোনো ভুল করি নি। এন আর সি নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম মন্ত্রীকে। তারপর আঘাত আসে। আত্মরক্ষার্থে হাত তুলেছিলাম। সেই ছবির বিকৃত প্রচার হচ্ছে।”
এদিকে আসল প্রশ্নটাই এড়াচ্ছে এই বিপ্লবী। সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে সে যাদবপুরে কেন গেছিল, তার কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেনি।

আরও পড়ুন-যাদবপুর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবিভিপির মিছিল ঘিরে যোধপুর পার্কে ধুন্ধুমার

 

 

 

 

Previous articleরাজ্যপালকে মোক্ষম চিমটি কেটে কী বললেন পার্থ?
Next articleফেস বুক পোস্টের বিরুদ্ধে পুলিশে নালিশ অগ্নিমিত্রার