আলোচনায় ওঠেনি কাশ্মীর প্রসঙ্গ।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং একমত হয়েছেন, এই সময়কালে সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদ গোটা বিশ্বের কাছেই বড় বিপদ।
নিরাপত্তা ও সামরিক বোঝাপড়া বাড়ানোর কথা বলেছেন শি জিনপিং। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে চিন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে বেজিং।
দুদেশের মধ্যে পর্যটন শিল্পকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলেছেন নরেন্দ্র মোদি।
ভারত ও চিনের মধ্যে সম্পর্ক আরও সাবলীল করতে স্বয়ংসম্পূর্ণ বিদেশনীতি তৈরির কথা বলা হয়েছে।
সন্ত্রাস ও বিচ্ছিন্নতাবাদের মোকাবিলায় দুদেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতা বাড়ানোর প্রসঙ্গ আলোচনায় উঠেছে।
দুদেশের ঐতিহ্য ও ইতিহাস চর্চার গুরুত্ব এবং সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের বিষয়ে সহমত দুই রাষ্ট্রপ্রধানই।
অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ভারতের অর্থমন্ত্রী ও চিনের উপ প্রধানমন্ত্রীর কথা হয়েছে।
মানসসরোবর যাত্রার সময় পুণ্যার্থী-পর্যটকদের সুযোগসুবিধা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পরবর্তী ঘরোয়া বৈঠকের জন্য চিন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন শি জিনপিং।
আরও পড়ুন – চিন-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কের 70 বছর নিয়ে কী বললেন শি?