কবে ব়্যানিটিডিন নিষিদ্ধ করবে কেন্দ্র?

ব়্যানিটিডিন জাতীয় ওষুধ তৈরিতে ইতিমধ্যেই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আমেরিকা। বিশ্বের আরও অনেক দেশই এই গ্রুপে ওষুধ ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। কারণ, এর থেকে ক্যানসারের সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু কী তৈরি হয় ব়্যানিটিডিন থেকে? প্রধানত অ্যান্টাসিড তৈরিতে এটি ব্যবহার হয়। এবিষয়ে কবে পদক্ষেপ করবে কেন্দ্রীয় সরকার?
ব়্যানিটিডিন এমন সব অ্যান্টাসিডে ব্যবহার হয় যা সাধারণ মানুষ প্রায়ই ব্যবহার করেন। বহুল ব্যবহৃত ওষুধের প্রস্তুতকারক সংস্থা গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের তরফে বিবৃতি দিয়ে আপাতত জিনট্যাকের বিক্রি বন্ধের কথা জানানো হয়েছে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত GSK-এর।

পেটের সমস্যার জন্য বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ব়্যানিটিডিন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নামে এই ওষুধ বিক্রি হয়। তার মধ্যেই বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিক্রিত ব্র্যান্ড জিনট্যাক। শুধু ভারতেই ৬৮৮.৬ কোটির ব্যবসা রয়েছে র্যাশনিটিডিনের।
জিনট্যাক ছাড়াও ব়্যানিটিডিন জাতীয় আরও ব্যবহৃত ওষুধ হল- ব়্যানটাক ও ব়্যানটাক-ওডি। যদিও এই ওষুধগুলি ভবিষ্যৎ সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কোনও কিছু জানা যায়নি। চিকিৎসক মহলের দাবি, এ বিষয়ে এখনই পদক্ষেপ করুক কেন্দ্র। কারণ, অনেক ক্ষেত্রেই দোকানে গিয়েও প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এই গ্রুপের ওষুধ কেনেন রোগীরা। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের নিষেধাজ্ঞা না থাকলে, এগুলি ব্যবহার বন্ধ করা যাবে না বলেই মত চিকিৎসক মহলের।

আরও পড়ুন-১৭০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারভাইজার নিয়োগ করবে এয়ার ইন্ডিয়া

 

Previous article১৭০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারভাইজার নিয়োগ করবে এয়ার ইন্ডিয়া
Next articleধনতেরাস কেন সোনা কেনার জন্য শুভ? জানুন এই দিনের ইতিহাস