হিঙ্গলগঞ্জে বসিরহাট পুলিশ জেলার উদ্যোগে ভিলেজ ও সিভিক পুলিশ কাজের দক্ষতায় পুরস্কৃত হল। যেভাবে তাঁরা দুর্গাপুজো, কালীপুজোয় সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করেছেন, তার জন্যেই এই পুরস্কার। একই সঙ্গে পুরস্কৃত করা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে কৃতি ছাত্রছাত্রীদের। উপরস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার কংকরপ্রসাদ বারুই, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চন্দন ঘোষ, হিঙ্গলগঞ্জ থানার পুলিশ আধিকারিক সিদ্ধার্থ মণ্ডল, স্থানীয় বিধায়ক দেবেশ মণ্ডল সহ রাজনৈতিক নেতৃত্ব।
সন্দেশখালিতে দুষ্কৃতীদের পিছনে ধাওয়া করতে গিয়ে মৃত্যু হয় এই ভিলেজ পুলিশ বিশ্বজিৎ মাইতির। এই নিয়ে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপানউতোরও। সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষ এখনও ভুলতে পারেননি এই ঘটনা। এরপরেই প্রশ্ন ওঠে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও নিরাপত্তা না দিয়ে কেন ভিলেজ পুলিশকে দুষ্কৃতী ধরতে নিয়ে যাওয়া হল? সন্দেশখালির পাশের ব্লক হিঙ্গলগঞ্জে গ্রিন ও ভিলেজ পুলিশকে পুরস্কৃত করে, তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন। সন্দেশখালির হামলা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলেও এদিন মন্তব্য করেন সকলে। এইসব ঘটনা অবিলম্বে বন্ধ করতে পুলিশ-প্রশাসন আরও কঠোর পদক্ষেপ করবে বলে আশ্বাস দেন পুলিশের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন-হাওড়ায় ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু কলেজ ছাত্রীর