বিক্ষোভ দেখাতে দিল্লি পুলিশের সদর দফতরের সামনে হাজির হয়েছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। দাবি ছিল, নাগরিকত্ব আইনের বিক্ষোভ চলাকালীন আটকদের মুক্তি চাই। শুক্রবার দিল্লির দরিয়াগঞ্জে নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলাকালীন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে বিক্ষোভকারীদের। সেখানেই ভীম সেনা প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদ-সহ ৪০ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ।
এর পরই নাটকিও মোড়। তবে গভীর রাতে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে যান চন্দ্রশেখর আজাদ। যদিও আজ, শনিবার ভোররাতে তাঁকে ফের আটক করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ওই বিক্ষোভের সময় পুলিশ যাঁদের আটক করেছিল তাঁদের মধ্যে জনাদশেক নাবালক ছিল। নাবালকদের অভিভাবকরা বন্ডে সই করে তাদের থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। তবে ছাড়ানোর পর ওই নাবালকদের শরীরে পুলিশি নির্যাতনের চিহ্ন মিলেছে বলে দাবি করেন তাদের অভিভাবকেরা। দিল্লি পুলিশের এই ভূমিকা নিয়ে ফের নতুন করে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। নিন্দার ঝড় উঠছে দেশ জুড়ে।