Thursday, August 28, 2025

তিনি রাজ্যের রাজ্যপাল। অথচ প্রতিদিন তিনি নিয়ম করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। গতকাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁকে বাদ দিয়ে সমাবর্তনের প্রেক্ষিতে তিনি ঘটা করে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। রাত পোহাতে না পোহাতেই ফের তাঁর ট্যুইট। সেই ট্যুইটে এবার নাগরিক সমাজকে জেগে ওঠার আহ্বান। বলছেন, নতুন নিয়মে আচার্যের সঙ্গে উপাচার্যরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন না। শিক্ষা দফতর হয়ে যেতে হবে। এটা কি ঠিক? আচার্যের কাছে সরাসরি যোগাযোগ করার স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে। এবার তো মুখ খোলা উচিত সকলের।

 

কিছুক্ষণ বাদে আর এক ট্যুইট। সেখানে লিখলেন, বিগত এক মাসে কম করে এক ডজনের বেশি অনুষ্ঠান রাজ্যপালের বাতিল হয়েছে। মূলত প্রশাসনের অঙ্গুলি হেলনে। যারা আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলেন, আমি তাঁদের ভয়-ভীতি-অসহয়তা দেখে ব্যথিত হয়েছি। বাংলার নাগরিক সমাজ এখনও কেন নিশ্চুপ!

 

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় অবশ্য শনিবারই বলেছেন, পড়ুয়ারা যদি রাজ্যপালকে অনুষ্ঠানে না চায়, ফের প্রতিবাদ-বিক্ষোভে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে কী হবে! ওদের সিদ্ধান্ত, ওরাই জানে। রাজ্যপালও দেখুন, পড়ুয়া বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে এটাই হলো রাজ্যপাল বা আচার্যের আসল ভাবমূর্তি!

Related articles

সাত লুকের ‘বহুরূপ’ সোহমের, চ্যালেঞ্জ নিয়ে চমকে দিলেন অভিনেতা

যা কখনও হয়নি তা এখন হবে, এবার হবে। সেলিব্রেটিদের রিল - রিয়েলের আলাদা রূপ আর লুক নিয়ে কম...

উন্মুক্ত শৌচমুক্ত ৯৪ পুরসভা, স্বচ্ছতার শংসাপত্র বাংলাকে

শহরাঞ্চলে আর খোলা শৌচের দৃশ্য নেই। পুরসভাগুলির উদ্যোগ এবং পুর দফতরের তদারকিতে উন্মুক্ত শৌচমুক্ত হয়েছে কলকাতা সহ রাজ্যের...

ফাঁকা কেন্দ্রগুলিতে দ্রুত ইআরও–এইআরও নিয়োগের নির্দেশ কমিশনের 

ফাঁকা পড়ে থাকা একাধিক বিধানসভা কেন্দ্রে দ্রুত ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (ইআরও) এবং অ্যাসিসটেন্ট ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (এইআরও) নিয়োগের...

নথিভুক্ত অথচ নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে তলব করল কমিশন 

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ফের সক্রিয় হল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। নথিভুক্ত হলেও কার্যত নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে...
Exit mobile version