নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলেও তাকে অপ্রয়োজনীয় বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বললেন, এই আইনের কোনও দরকারই ছিল না। কেন ভারত এই আইন এনেছে, তা তারাই বলতে পারবে। দুবাইতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে হাসিনার এই মন্তব্য।

সিএএ নিয় প্রথম মুখ খোলেন বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী আব্দুল মোমেন। তিনিও সিএএ-কে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা খুব চিন্তিত আছেন। বিলটি আইনে পরিণত হওয়ার পর তিনি ভারত সফর বাতিলও করেন। শুধু তাই নয়, অমিত শাহকে কটাক্ষ করে বলেছিলেন, বাংলাদেশ একটি শান্তি ও সম্প্রীতির দেশ। অমিত শাহ কিছুদিন এখানে থাকলে নিশ্চিত বুঝতেন। অসমে প্রতিবাদীদের হাতে বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনার আক্রান্ত হলে প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করে ঢাকা। জলবন্টন আলোচনাও বাতিল করে। হাসিনার এই মন্তব্যও যে দিল্লি-ঢাকা সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচক নয়, তা বলছেন বৈদেশিক সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা।


আরও পড়ুন-জেএনইউ-র পাশে বাংলার নকশালবন্দিরা
