Sunday, November 23, 2025

বিগ্রহ থাকল মন্দিরে, মাহেশে নারায়ণশিলা মাসির বাড়ি নিয়ে গেলেন সাংসদ কল্যাণ

Date:

৬২৪ বছরে প্রথমবার মাহেশে জগন্নাথদেবের রথের চাকা রাজপথে গড়াল না। প্রশাসনের নির্দেশে সকাল থেকে ঐতিহাসিক মাহেশে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা মন্দিরের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হল। ভোরবেলা মঙ্গলারতির পর জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে মন্দিরের চাতালে বের করে রাখা হয়। চলতে থাকে সীমিত সংখ্যক ভক্তদের নিয়ে পূজা-অর্চনা। সামাজিক দূরত্ব মেনে যখন মন্দিরের মধ্যে পূজা-অর্চনা হচ্ছিল, তখন মন্দিরের বাইরে দর্শনার্থী “জয় জগন্নাথ’ ধ্বনি তোলেন।

জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা এই তিনজনকে মন্দিরের একটি কক্ষে মাসির বাড়ি করে সেখানেই নিয়ে যাওয়া হয়। আগামী আটদিন সেখানেই চলবে তাঁদের পুজো। অন্যদিকে মন্দিরের নারায়ণ শিলাকে সিংহাসনে করে নিয়ে যাওয়া হয় মাসির বাড়ি।
জগন্নাথ বাড়ি থেকে সেই নারায়ণ শিলা গ্রহণ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। নারায়ণ শিলাকে নিয়ে রথের চারদিকে প্রদক্ষিণ করা হয়। এরপর তিন কিলোমিটার দূরবর্তী মাসির বাড়িতে হেঁটেই যাওয়া হয়। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সীমিত সংখ্যক ভক্ত ছিলেন। এই সময় জি টি রোডের দুধারে দাঁড়িয়ে ছিলেন অগণিত ভক্ত।
উলুধ্বনি, শঙ্খধ্বনি, কাঁসরঘণ্টা , খোল, করতালে বাজানো হয়। তারপরই নারায়ণ শিলাকে স্থাপন করা হয় মাসির বাড়িতে। সেখানেই আটদিন পূজিত হবেন এই নারয়ণ শিলা। উল্টো রথের দিন আবার মূল মন্দিরে ফিরিয়ে আনা হবে। এবছর এই ভাবেই পালিত হল ঐতিহাসিক মাহেশের রথযাত্রা।

Related articles

নৈনিতালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ল গাড়ি, মৃত ৩ স্কুলশিক্ষক

উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের (Uttarakhand Nainital) গরম পানি এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা। শনিবার রাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৬০ মিটার গভীর খাদে...

অপরাধী ধরতে গিয়ে হাইকোর্টে পুলিশ-আইনজীবী ঝামেলা, সোমবার নগরপালের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা

সাইবার অপরাধে (Cyber Crime) অভিযুক্ত এক দম্পতিকে ধরতে তাঁদের পিছু নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে ঢুকে পড়ে গার্ডেনরিচ থানার পুলিশ।...

সোমে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির শপথ গ্রহণে চমক, জেনে নিন উপস্থিত থাকবেন কারা

রবিতেই প্রধান বিচারপতি পদে মেয়াদ শেষ হচ্ছে বিচারপতি বি আর গভইয়ের। সোমবার দেশের ৫৩-তম প্রধান বিচারপতি (chief justice...

সাগরে নিম্নচাপের মাঝেই শীতের আমেজ ফেরার পূর্বাভাস!

কলকাতায় পারদপতন (Kolkata Temperature) চলছেই , কিন্তু জাঁকিয়ে শীত এখনও না পড়ায় সেভাবে আমেজ উপভোগ করতে পারছে না...
Exit mobile version