এই অভিযোগ-পত্র পাওয়ার পরই রাজ্য পুলিশের DGP-র কাছে চিঠির বিষয় নিয়ে রিপোর্ট তলব করে নির্বাচন কমিশন (ECI)। এর পর তদন্তে নামে পুলিশ।
DGP পূর্ব মেদিনীপুরের SP-র কাছে গোটা বিষয় জানতে চান৷ SP-র নির্দেশে নন্দীগ্রাম থানায় মমতার অভিযোগ নথিভুক্ত করে একটি ডায়েরি করা হয়। তার ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। সেই তদন্ত রিপোর্টই কমিশনে জমা পড়েছে শুক্রবার। জানা গিয়েছে, এই রিপোর্টে অভিযোগের সত্যতা সর্বাংশে মানেনি পুলিশ ৷
আরও পড়ুন:গরমে নাকাল! আগামী ২৪ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা