বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের পঞ্চম দিনে সকাল থেকেই কল্যাণীর বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়েছে বলে খবর এসেছে। বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরকে ঘিরে ধরে বিক্ষাোভ দেখাতে থাকে তৃণমূল। অভিযোগ বনগাঁর বিজেপি সাংসদ বহিরাগত দুষ্কৃতী নিয়ে এসে এলাকায় অশান্তি তৈরির চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কেন্দ্রীয়বাহিনী। শান্তনু ঠাকুরের বিরুদ্ধে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে।

এদিন সকাল থেকেই কল্যাণীর বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের ভোট দানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠছে।কোথাও বোমাবাজি , কোথাও ভোটারদের মারধর, কোথাও বুথ সভাপতিকে ঘিরে বিক্ষোভ। প্রতিবাদে কোথাও রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন ভোটাররা।কোথাও বুথ সভাপতিকে মারধরের অভিযোগ, কোথাও ভোট দানে বাধা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সকাল থেকেই বহিরাগত দুষ্কৃতীরা রাস্তা ঘিরে রেখেছে। তাঁরা ভোট দিতে গেলে, তাঁদের বাধা দেওয়া হয়। ‘তোমাদের ভোট হয় গিয়েছে, বাড়ি চলে যাও’ বলে শাসানো হয় বলে অভিযোগ। প্রতিবাদে বুথের অদূরেই রাস্তায় সামনে বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা।গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ২০০ মিটারের মধ্যেই জমায়েত করছে ওরা। বাড়ি থেকে বেরোতেই ওরা বলল ভোট হয়ে যাবে চলে যান। ধাক্কা মেরে দিল আমাকে।” উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এলাকায় ঢোকে ক্যুইক রেসপন্স টিম। কেন্দ্রীয় বাহিনী গোয়ে পরিস্থিতি আয়ত্তে আনার চেষ্টা করে। ভয় কাটিয়ে ভোটারদের বুঝিয়ে বার করে আনেন জওয়ানরা। ফের তারা বুথে যান ভোট দিতে।
