“বিচিত্র পদ্ধতিতে এই নারদ- মামলা চলছে৷ মামলা স্থানান্তরের আবেদন করতে গেলেও তো তার সঙ্গে হলফনামা দাখিল করতে হয়। CBI কি তা জানেনা ? CBI-এর ই-মেল কিভাবে মামলা স্থানান্তরের আবেদন হিসাবে বিবেচ্য হবে ? এ তো বড় মজার বিষয়৷ CBI কি শেখাতে চাইছে ? ওরা কি নিজেদের গায়ে ‘Alice in Wonderland’ তকমা দেওয়ার চেষ্টা করছে?”

হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চে নারদ- মামলার সওয়ালে বুধবার এই প্রশ্ন তুলেছেন অভিযুক্তদের তরফে আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি৷

◾ সিংভি – মামলা স্থানান্তর করা হলে অভিযুক্তদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই CBI-কে প্রমাণ করতে হবে যে মারাত্মক চাপের কারণেই এই মামলা স্থানান্তর করা প্রয়োজন।

◾সিংভি – তৃণমূল নেতাদের জামিন মঞ্জুর করার সময় বিচারক সজ্ঞানেই ছিলেন। তিনি তার নির্দেশনামায় সবকিছুর উল্লেখ করেছেন৷

◾সিংভি – সমস্ত পক্ষের সব বক্তব্য নথিবদ্ধ করার পর CBI-এর বিশেষ আদালতের বিচারক তার রায়দান করেছেন। শুধুমাত্র বিক্ষোভের কারণে তার নির্দেশকে ত্রুটিপূর্ণ বলা যায় না। ৭ পৃষ্ঠার রায়ে মাননীয় বিচারক কি কথাও বলেছেন যে তাঁকে ভয় দেখানো হয়েছে?

◾সিংভি – অভিযোগ দায়ের হওয়ার ৬ বছর পরে এই ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং সেটাও এই করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই। একটা সাধারন জ্ঞান তো CBI-এর থাকবে।

◾এর পর বৃহত্তর বেঞ্চ CBI-কে বলে, প্রয়োজন হলে ১৭ মে’র CCTV ফুটেজ পেশ করতে হবে৷

◾CBI-এর কৌঁসুলি মেহেতা – CCTV ফুটেজ জমা দিতে আমরা প্রস্তুত৷
