একুশে বাংলায় অভূতপূর্ব ফলাফলের পর এবার তৃণমূলের (TMC) লক্ষ্য তেইশের ত্রিপুরা (Tripura) । উত্তর-পূর্বের বাঙালি অধ্যুষিত এই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Election) দেড় বছর আগে থেকে ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে ঘাসফুল শিবির। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, ওই রাজ্যে বিজেপি (BJP) বিরোধী প্রধান শক্তি হিসেবে বাংলার শাসক দল তৃণমূলের একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

ইতিমধ্যেই সেখানে পিলিটিকাল গ্রাউন্ড রিয়েলিটি রিসার্চ করতে গিয়েছিল ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের (PK) সংস্থা IPA-এর টিমের সদস্যরা। এরপর সেখানে গিয়েছিলেন দুই মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক ও শ্রমিক নেতা ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর সেখানে গিয়েছিলেন দুই সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়ান এবং কাকলি ঘোষ দস্তিদার। সোমবার যাবেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
তার আগে আজ, শনিবার কেরপুজোতে (Kerpuja) টুইট করে ত্রিপুরাবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। টুইটে তিনি লেখেন, ‘’কেরপুজোর শুভক্ষণে ত্রিপুরাবাসীকে শুভেচ্ছা জানাই। সবার সুস্বাস্থ্য ও ভাল জীবনের কামনা করি।’’

ত্রিপুরায় মূলত বিভিন্ন উপজাতির মানুষরা এই পুজো করে থাকেন। ত্রিপুরার আদিবাসীদের কাছে এই পুজোর গুরুত্ব অনেকটাই। সেই সঙ্গে ত্রিপুরার সংস্কৃতিরও অন্যতম প্রতীক এই পুজো।
