Sunday, August 24, 2025

মাছের রাজা বলে কথা, তাই দেখা পাওয়ার মধ্যে একটা আলাদা উন্মাদনা তো থাকবেই। আর তিনি যদি হন খাদ্য রসিক বাঙালির প্রিয় ইলিশ(Hilsa fish), তাহলে তো আর কথাই নেই। রসনা প্রীতিকে তৃপ্ত করতে এবার মার্চেও দিঘায়(Digha) উঠছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ(Hilsa),বর্ষার রূপালি শস্য ভরা বসন্তে। দিঘার সমুদ্র যেন পদ্মা পাড়ের কথা মনে করাচ্ছে ,বাজারে ম ম করছে ইলিশের গন্ধ। যেন চৈত্র মাসে সাধ্যের মধ্যে সাধ পূরণ!

রাজনীতি নয়, স্কুলে নীল-সাদা পোশাক বঙ্গের অস্মিতা, বিধানসভায় বললেন শিক্ষামন্ত্রী

দিঘা মোহানার বিভিন্ন আড়ত থেকে এখন চোখ ফেরানো দায়, যেদিকেই দৃষ্টি যায় শুধুই চকচক করছে ইলিশের ঝাঁক। মোটামুটি ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। ওজন আরেকটু বেশি হলে মানে এই ১.৫ থেকে ২ কেজি হলে তার দাম পড়ছে ১০০০-১৫০০ টাকা। শুধু তাই নয়, ৫০০টাকার মধ্যে বাজারে মিলছে ৫০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ! চলতি মরসুমে অবশ্য ইলিশের বাজার মন্দ ছিল না। এই বছর বৃষ্টি একটু বেশিই হয়েছে, সেই দিক দিয়ে দেখলে বর্ষাতেও ভালই ইলিশের আধিপত্য ছিল বাঙালির হেঁশেলে, তবে দাম একটু চড়া ছিল বটে। তবে বসন্তের ইলিশ তুলনামূলক সস্তা মনে করছেন সৈকত শহরের রসনাপ্রিয় বাঙালি। সাইজে বড়, পকেট সাশ্রয়ী অতএব দেদার বিক্রি। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা বলছেন, বর্ষার মরসুমেও এত সস্তায় ইলিশ পাওয়া যায়নি।

দিঘা ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের(Digha fisherman and fish traders association) তরফ থেকে বলা হয়েছে, সপ্তাহ দুয়েক ধরে রোজই প্রায় ২ থেকে ৩ কুইন্টাল করে ইলিশ উঠছে গভীর সমুদ্র থেকে। এর আগে কখনও মার্চ মাসে এভাবে ইলিশ দেখা যায়নি। সবথেকে বড় কথা হল, স্বাদে তা হার মানাচ্ছে বর্ষার ইলিশকেও। বসন্তকালে ইলিশের সমারোহ, সস্তায় ইলিশ কিনতে ভিড় জমাচ্ছেন দিঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকরাও।

 

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version