Sunday, August 24, 2025

Covaxin: বড় প্রশ্নের মুখে কোভ্যাক্সিন! সরবরাহে স্থগিতাদেশ জারি WHO এর

Date:

করোনা (Corona) মোকাবিলায় সবচেয়ে বড় হাতিয়ার টিকাকরন। দেশ জুড়ে এই টিকাকরনের জেরেই করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এসেছে সাফল্য। সিরাম ইন্সটিটিউট এর ‘কোভিশিল্ড'(Covishield) আর ভারত বায়োটেকের ‘কোভ্যাক্সিন'(Covaxin) এর উপর ভর করে গোটা দেশ করোনাকে হারিয়ে এগিয়ে চলেছে। ঠিক এই সময়েই বড় প্রশ্নের মুখে ‘কোভ্যাক্সিন’। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(World health organization) হঠাৎই রাষ্ট্রসংঘে কোভ্যাক্সিনের (Covaxin)সরবরাহে স্থগিতাদেশ জারি করে দিল।

শনিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক নির্দেশিকায় জানিয়েছে, রাষ্ট্রসংঘের (UN)এজেন্সিগুলিকে ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনের সররাহ আপাতত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হঠাত কেন এমন সিদ্ধান্ত? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তাদের পর্যবেক্ষণে ভারত বায়োটেকের কিছু ত্রুটি ধরা পড়েছে। সেগুলো সংশোধন করার জন্য কিছু সময় দরকার। তাই অবিলম্বে এই নির্দেশ কার্যকরী করতে বলা হয়েছে WHO এর পক্ষ থেকে।

উল্লেখ্য সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে বিভিন্ন দেশে।সেই দেশগুলিকেও ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে WHO।কিন্তু ঠিক কি ধরণের ত্রুটি ধরা পড়েছে তা অবশ্য স্পষ্ট করে জানানো হয়নি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফ থেকে। তবে যেহেতু সাসপেনশন অর্ডার তাই স্বভাবতই এর জেরে রাষ্ট্রসংঘের মাধ্যমে যে যে দেশে কোভ্যাক্সিন সরবরাহ হত, তা আপাতত বন্ধ থাকবে।

এই সিদ্ধান্তের পর এখন প্রশ্ন উঠছে তাহলে এত মানুষ যে কোভ্যাক্সিন পেয়েছেন, তাঁদের কী হবে? তাঁরা আদৌ নিরাপদ তো?এই ব্যাপারে আশ্বস্ত করে WHO. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্পষ্ট করে দিয়েছে, কোভ্যাক্সিনের গুণমান বা সুরক্ষা নিয়ে তাঁদের কোনও সংশয় নেই। এই ভ্যাকসিন পুরোপুরি সুরক্ষিত। ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) তরফেও বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, কোভ্যাক্সিন যে নিরাপদ তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই। তাহলে সমস্যাটা ঠিক কোথায়? মুখে কুলুপ এঁটেছে WHO আর ভারত বায়োটেক দুজনেই।

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version