Monday, August 25, 2025

চালু হতে চলেছে বাংলাদেশের (Bangladesh)পদ্মা সেতু(Padma Bridge)। বিগত দশ বছরের স্বপ্নপূরণ হতে চলেছে ওপার বাংলার মানুষের। এই সেতু খোলার ফলে কমে যাবে এপার বাংলা ওপার বাংলার দূরত্ব। আগামী ২৫ শে জুন খোলার কথা সর্বসাধারণের জন্য। কলকাতা থেকে ঢাকা পৌঁছতে আগে ৪০০ কিলোমিটার রাস্তা পেরোতে হত। জুন মাসের শেষের দিকে ২৫০ কিলোমিটার গেলেই চলবে। কারণ আগামী ২৫ শে জুন(June)খুলে যেতে পারে এই ব্রিজ। এখন পদ্মা সেতুর সড়ক পথ খুলে দিলেও রেলব্রিজটি কাজ শেষ হতে আরও কিছুদিন সময় লাগতে পারে।

সেতুটি পুরোদমে চালু হলে রেলপথে কলকাতা(Kolkata)থেকে ঢাকা (Dhaka)যেতে সময় লাগবে প্রায় সাড়ে ৬ ঘণ্টা। এখন কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস (Maitri Express)কলকাতা স্টেশন থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছয় ১০ ঘণ্টায়। পদ্মা সেতুর রেললাইন ধরে ঢাকা পৌঁছতে হলে কলকাতা থেকে বনগাঁ জংশন হয়ে হরিদাসপুর সীমান্ত দিয়ে বেনিয়াপোল, যশোর, নড়াইল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা হয়ে শুধু ২৫১ কিলোমিটার পথ যেতে হবে।

প্রায় ১০ হাজার কোটি ব্যয়ে নির্মিত এই সেতু গোটা বিশ্বের কাছে শ্রেষ্ঠত্বের খ্যাতি এনে দেবে বাংলাদেশকে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। পদ্মা আসলে দোতলা সেতু এর একতলায় চলবে ট্রেন এবং ওপরে চলবে গাড়ি। নদীর কাছাকাছি হলেও রেল ব্রিজের থেকে জলের দূরত্ব থাকবে অন্তত ১৮ মিটার। ফলে জলস্তর বাড়লেও ব্রিজের তলা দিয়ে অনায়াসে চলে যাবে পাঁচতলা সমান জাহাজও। এই সেতুর সবচেয়ে আকর্ষণ হল রিখটার স্কেলে ৯ মাত্রার ভূমিকম্পেও টিকে থাকবে।

আরও পড়ুন- SSC-র বিতর্কের মধ্যেই কলেজ সার্ভিস কমিশনের ইন্টারভিউ তালিকায় নাম পরেশ-কন্যার!

Related articles

শ্রমশ্রী প্রকল্পে ভুয়ো আবেদন রুখতে কড়া নজরদারি রাজ্যের 

ঘরে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত শ্রমশ্রী প্রকল্পে প্রকৃত ও যোগ্য প্রার্থীরাই সুযোগ পান, তা নিশ্চিত করতে বিশেষ...

আদিবাসী উন্নয়ন আরও সুদূর প্রসারি করার বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর, সৌজন্য উড়িয়ে বৈঠকে অনুপস্থিত বিজেপি

আদিবাসী উন্নয়ন নয়, রাজনীতিই যে তাদের লক্ষ্য তা আরও একবার প্রমাণ করল বিজেপি (BJP)। আমন্ত্রণ পেয়েও সৌজন্যের জবাব...

DHFC-র হারের পরই ক্লাব থেকে কর্তাদের ছোট করার চেষ্টা, জবাব দিলেন মানস

ডুরান্ড কাপের(Durand Cup) ফাইনালে পৌঁছে সকলকে চমকে দিয়েছিল ডায়মন্ডহারবার এফসি(DHFC)। বাংলার ফুটবলকে যে দল নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে, তাদের...

আধারের অভাবে রেশন বঞ্চনা নয়, কড়া নির্দেশ খাদ্য দফতরের 

আধার কার্ড না–থাকা বা বায়োমেট্রিক যাচাই না–হওয়ার কারণে আর কোনও বৈধ রেশন গ্রাহককে খাদ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত...
Exit mobile version