আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দ্রুত তদন্ত শেষ করতে তৎপর সেবি

ইনফ্রাস্ট্রাকচার (বন্দর এবং এসইজেড) সরঞ্জাম আমদানি সংক্রান্ত তদন্ত রাজস্ব গোয়েন্দা অধিদপ্তর দ্বারা সমাপ্ত হয়েছে এবং প্রাসঙ্গিকের সামনে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষের কাছে।

আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (সেবি) “বাজারের অভিযোগের তদন্ত” করছে। সেবি সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টে করা অভিযোগের পাশাপাশি রিপোর্ট প্রকাশের আগে এবং পরে বাজারের কার্যকলাপের তদন্ত করছে। সুপ্রিম কোর্ট সেবিকে নির্দেশ দিয়েছে দু মাসের মধ্যে এই তদন্ত শেষ করতে।
জানা গিয়েছে, আদানি গ্রুপ কোম্পানিগুলির দ্বারা পাওয়ার জেনারেশন, পাওয়ার ট্রান্সমিশন এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার (বন্দর এবং এসইজেড) সরঞ্জাম আমদানি সংক্রান্ত তদন্ত রাজস্ব গোয়েন্দা অধিদপ্তর দ্বারা সমাপ্ত হয়েছে এবং প্রাসঙ্গিকের সামনে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষের কাছে।
সেবি সূত্রে জানা গিয়েছে, আদানি গ্রুপের গঠন করা নয়টি তালিকাভুক্ত কোম্পানি ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩ থেকে ১ মার্চ, ২০২৩ পর্যন্ত হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ দ্বারা প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরে বাজার মূলধনের প্রায় ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছে।
গৌতম আদানির ভাই বিনোদ আদানিও কোম্পানির মাথা হিসাবে ‘সংশ্লিষ্ট পার্টি লেনদেন’ নিয়ম ভেঙেছান বলে দাবি করেছে সেবি। এই ধরনের সংস্থাগুলির মধ্যে লেনদেনগুলির নিয়ন্ত্রক এবং শেয়ারহোল্ডারের অনুমোদন প্রয়োজন৷অথচ এসবের ধার ধারেনি আদানিরা।