বকেয়া পাওনা আদায়ের জন্য কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে একাধিক বাসে করে দিল্লি এসেছেন জব কার্ড হোল্ডার-সহ কয়েকশো তৃণমূল কর্মী।দুদিনের ধরনা কর্মসূচিতে অংশ নিতে দিল্লি এসেছেন সাংসদ এবং বিধায়করাও। স্বাভাবিকভাবেই সোমবারের কর্মসূচির পর মঙ্গলবারও সরগরম হয়ে ওঠে যন্তর মন্তর।

এদিন ধরনা মঞ্চে কল্যাণ বললেন, বিজেপি হাই কোর্টে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছ আবেদন করে ৩২ হাজার জনের চাকরি খেয়েছিল। আমরা তাদের চাকরি ফিরিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি।’’
তিনি আরও বলেন, নরেন্দ্র মোদি ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা আটকে রেখেছে।দেশের লোকের টাকা আটকে রাখছেন কেন? তার জবাব দিন।রাজ্য সরকারের প্রশ্নের কোনও উত্তর দেওয়ার মতো ক্ষমতা ওদের নেই।আগে তো সাংবাদিক বৈঠক করতে হত না দিল্লিতে । আজ কেন দিল্লিতে? আমরা সিবিআইয়ের ভয় পাই না।অভিষেককে এত ভয় যে দিল্লিতে এসে সাংবাদিক বৈঠক করতে হল। তাঁর হঁশিয়ারি, বাংলায় যেখানে যেখানে বিজেপি নেতারা যাবেন, তাদের আটকে রাখুন।বাংলার মানুষকে বঞ্চিত করার শাস্তি এটা।
