নন্দীগ্রামে গরিবের সহায়ক শিবিরে শুভেন্দু বাহিনীর হা.মলা! গ্রে.ফতারের দাবি কুণালের

কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মাঝেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, ১০০ দিনের কাজের বঞ্চিতদের বকেয়া মিটিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্যের ২৪ লাখ গরিব ভুক্তভোগীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাবে সেই অর্থ। সেই মর্মে প্রান্তিক শ্রমিকদের নাম নথিভুক্তিকরণের জন্য রাজ্য জুড়ে শিবির শুরু হয়েছে সরকারের তরফে।

তারই অঙ্গ হিসেবে পূর্ব মেদনীপুরের নন্দীগ্রামের গোকুলনগরে এমনই একটি ক্যাম্প খোলা হয়েছিল। সেখানেই সোমবার হামলা চালায় শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ভাঙচুর করা হয় ক্যাম্প। মহিলাদেরও রেহাত করেনি তারা। পরে অবশ্য গণ প্রতিরোধে পালিয়ে যায় শুভেন্দুর গুণ্ডা বাহিনী।

তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে গর্জে ওঠেন। বিজেপিকে ‘জমিদার’ বলে তীব্র আক্রমণ করেছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষও।

কুণালের অভিযোগ, গোকুলনগরের ক্যাম্পে পঞ্চায়েত সদস্য নিবেদিতা ভুঁইঞাকে বিজেপির গুন্ডারা শিবিরে হামলা চালিয়ে মারধর করে। তাঁর শাড়ি ধরে টেনেছে। আঘাত পেয়েছেন উনি। বিজেপি চায় না যে ওই টাকা পাক বঞ্চিত শ্রমিকরা। তাই এই হামলা হচ্ছে। সেখানকার মানুষজনের প্রতিরোধে দুষ্কৃতীরা পিছু হঠে। একদিকে সন্দেশখালি নিয়ে নাটক, অন্যদিকে নন্দীগ্রামে গরিব মানুষের সহায়তা কেন্দ্রে হামলা। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি জানাচ্ছি।

আরও পড়ুন- আদালতে বিজেপির তিন ধাক্কা! গ.দি মিডিয়া সহ জাতীয় মহিলা কমিশনকে ধুয়ে দিল তৃণমূল

Previous articleআদালতে বিজেপির তিন ধাক্কা! গ.দি মিডিয়া সহ জাতীয় মহিলা কমিশনকে ধুয়ে দিল তৃণমূল
Next articleসন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারির উপরে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের! ৭দিন পর ফের শুনানি