সমীক্ষা ভুল প্রমাণিত হবে, বাংলায় ৩০ থেকে ৩৫ আসন পাবে তৃণমূল! দাবি কুণালের

ঠিক এই জায়গায় দাঁড়িয়ে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ দাবি করলেন, প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা ভুল প্রমাণিত হবে। শনিবার তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে কুণাল ঘোষ বলেন, ”আমাদের টার্গেট ৪২ - ৪২

লোকসভা ভোটের আগে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও পেশাদার সংস্থাগুলি প্রাক-নির্বাচনী সমীক্ষা বা ওপিনিয়ন পোল দেখাতে শুরু করেছে। অর্থাৎ, কিছু স্যাম্পেল সার্ভের উপর ভিত্তি করে মানুষের মন বোঝার চেষ্টা। এবং সেই জায়গা থেকে কোন রাজনৈতিক দল কোন জায়গা থেকে কটি আসন পেতে পারে তার একটি ইঙ্গিত।

বিভিন্ন সংস্থার ওপিনিয়ন পোল বলছে বাংলায় সবচেয়ে বেশি আসন পাবে এ রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। তবে সেই সংখ্যা ২৫- এর বেশি নয়। তারপরই থাকবে বিজেপি। তারা তৃণমূলের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলবে। তবে বাম ও কংগ্রেস এবারও শূণ্য হবে। খুব বেশি হলে একটি আসন জুটতে পারে তাদের কপালে।

ঠিক এই জায়গায় দাঁড়িয়ে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ দাবি করলেন, প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা ভুল প্রমাণিত হবে। শনিবার তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে কুণাল ঘোষ বলেন, ”আমাদের টার্গেট ৪২ – ৪২। তবে লোকসভা ভোটে তৃণমূল ৩০ থেকে à§©à§« আসন নিশ্চিতভাবে পাবে। বাম, কংগ্রেস শূন্য পাবে। কোথাও কোনও আসন পাবে না তারা। আর বিজেপিকে কীভাবে দুটি, তিনটি, চারটি আসনে বেঁধে রাখা যায়, তা দেখতে হবে।” পাশাপাশি তিনি দাবি করেন, বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন দেখে ভোট দেবেন। বিজেপি সহ বিরোধীদের কোনও সংগঠন নেই।

অতীতে বাংলায় ৭ থেকে ৮ দফায় ভোট হয়েছে। এবারও তেমনই হতে চলেছে। এ প্রসঙ্গে কুণাল ঘোষের বক্তব্য, ”আমরা চেয়েছি একদফায় ভোট হোক। বেশি দফায় ভোট করে কী হবে? বরং স্কুল, কলেজগুলিতে বেশিদিন ধরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দখলে থাকবে। তাতে পড়াশোনার ক্ষতি। এছাড়া মানুষজনও বিব্রত থাকবেন। আমরা চাই, বাংলার ৪২ আসনে একদফায় ভোট হয়ে যাক। রাজ্যে অবাধ , শান্তিপূর্ণ ভোটের পরিবেশ আছে। একদফায় ভোট হলে সমস্যা নেই।”