Sunday, August 24, 2025

ভুল বানানে ভুল স্লোগান! কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর কীর্তিতে হাসির রোল

Date:

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অথচ জানেন না কেন্দ্রের স্লোগান। শুধু তাই নয়, লিখতে পারছেন না সহজ হিন্দি বানান! ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’ স্লোগানটুকু লিখতে গিয়ে রীতিমতো নাকানিচোবানি খেলেন কেন্দ্রের নারী ও শিশুকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী সাবিত্রী ঠাকুর (Sabitri Thakur)। তাঁর কীর্তি দেখে হাসির রোল নেট দুনিয়ায়। উড়ে আসছে বিভিন্ন টিপ্পনিও। নেটিজেনদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্য না দেখে ধর্মের ভিত্তিতে ভোট দেওয়াতেই এই পরিণতি।মঙ্গলবার, মধ্যপ্রদেশের (Madyapradesh) ব্রহ্মকুণ্ডির স্কুলে প্রধান অতিথি হয়ে গিয়েছিলেন স্থানীয় বিজেপি (BJP) সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী সাবিত্রী ঠাকুর। শিশুদের স্কুলমুখী করতে ‘স্কুল চলো অভিযান’ কর্মসূচি চলছে সেখানে। সেখানে বিদ্যা জাহির করতে গিয়ে নাস্তানাবুদ হলে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সাবিত্রী। সাদা বোর্ডে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ স্লোগান লিখতে গিয়ে তিনি লেখেন ‘বেটি পড়াও বাঁচাও।’ তাতেও বানান ভুল। কাণ্ড দেখে অস্বস্তিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

কন্যাভ্রূণ হত্যা রুখতে ও তাদের শিক্ষার অধিকার দিতে ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’ প্রকল্প চালু করেছিল মোদি সরকার। কিন্তু তাঁর মন্ত্রিসভা মহিলা সদস্যর লেখাপড়ার দৌড় দেখে উঠছে হাসির রোল। প্রকল্পের বানান লিখতে গিয়ে তাঁকে হোঁচট খেয়ে ভুল লিখছেন সাবিত্রী। বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা।

নির্বাচনী হলফনামায় সাবিত্রী ঠাকুর (Sabitri Thakur) নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা লেখেন, তিনি দ্বাদশ উত্তীর্ণ। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে একজন দ্বাদশ উত্তীর্ণ মানুষ কি মাতৃভাষাও লিখতে জানেন না! নেটিজেনরা কটাক্ষ করে লেখেন, ওনাকে শিক্ষামন্ত্রী করলে আরও ভালো মানাত।





Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version