Thursday, August 28, 2025

মুখ্যমন্ত্রীর গান নিয়ে শো হবে অন্যত্রও, কসবার পিঠেপুলি উৎসবে ঘোষণা মন্ত্রী ইন্দ্রনীলের

Date:

রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান তিনি। তাও চূড়ান্ত ব্যস্ততার বাইরে বেরিয়ে নিয়মিত ছবি আঁকেন, লেখেন কবিতা ও গান। সুরও দেন নিজের লেখা গানে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ও সুর করা সেই গানের মধ্যে দিয়েই শুরু হল কসবা-রাজডাঙার পিঠে-পুলি উৎসব। বাংলা সঙ্গীতজগতের নক্ষত্রদের গলায় ঝঙ্কার-তোলা মুখ্যমন্ত্রীর গানে-গানেই রাজডাঙা মাঠের অগণিত শ্রোতারা রবিবাসরীয় হিমেলসন্ধ্যা কাটালেন। তাঁর গান নিয়ে এই ধরনের শো হবে রাজ্যের অন্যত্রও।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ও সুর করা ৩২টি গান পরিবেশন করেন শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায়, ইন্দ্রনীল সেন, মনোময় ভট্টাচার্য, তৃষা পাড়ুই, অরিত্র দাশগুপ্ত, চন্দ্রিকা ভট্টাচার্য, ঐতিহ্য রায়ের মতো সঙ্গীতশিল্পীরা। সাংসদ তথা তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সির হাত ধরে সূচনা হয় কাউন্সিলর তথা বরো চেয়ারপার্সন সুশান্ত ঘোষের উদ্যোগে আয়োজিত পিঠে-পুলি উৎসবের। শুরুতেই সুশান্ত ঘোষ বলেন, এবার থেকে প্রতিবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সম্মান জানাতে অনুষ্ঠান করা হবে।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই সঙ্গীতশিল্পী শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায় মুখ্যমন্ত্রীর লেখা ও সুর করা ‘আমার আড়ালে, আমার আবডালে’ গানের পরই অসংখ্য শ্রোতাদের হাততালিতে ফেটে পড়ে রাজডাঙার মাঠ। এরপর একের পর এক শিল্পীর গলায় মুখ্যমন্ত্রীর ‘আমার আমি হারিয়ে যাক’, ‘এই স্বপ্নে দেখো ফুলের তালে’, ‘আকাশ যেখানে নীলিমায়’, ‘এই পৃথিবী একটাই’, ‘মাগো তুমি সর্বজনীন’-এর মতো গান দিয়ে গানে-গানে সন্ধ্যা জমে ওঠে। নবাগত সঙ্গীতশিল্পীদের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দেন শিল্পী তথা রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর গান নিয়ে এই ধরনের অনুষ্ঠান এই প্রথম। প্রতিটি গানই শ্রোতাদের সমৃদ্ধ করেছে। ভবিষ্যতে এই ধরনের অনুষ্ঠান আমরা আরও বড় করে করব। এদিন এলাকার বেশ কয়েকজন উদীয়মান টেবিল টেনিস খেলোয়াড়কে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- দুর্ঘটনায় আহতকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া গুড সামারিটানরা পাবেন ২৫০০০, প্রস্তাব গড়কড়ির

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

Related articles

সাত লুকের ‘বহুরূপ’ সোহমের, চ্যালেঞ্জ নিয়ে চমকে দিলেন অভিনেতা

যা কখনও হয়নি তা এখন হবে, এবার হবে। সেলিব্রেটিদের রিল - রিয়েলের আলাদা রূপ আর লুক নিয়ে কম...

উন্মুক্ত শৌচমুক্ত ৯৪ পুরসভা, স্বচ্ছতার শংসাপত্র বাংলাকে

শহরাঞ্চলে আর খোলা শৌচের দৃশ্য নেই। পুরসভাগুলির উদ্যোগ এবং পুর দফতরের তদারকিতে উন্মুক্ত শৌচমুক্ত হয়েছে কলকাতা সহ রাজ্যের...

ফাঁকা কেন্দ্রগুলিতে দ্রুত ইআরও–এইআরও নিয়োগের নির্দেশ কমিশনের 

ফাঁকা পড়ে থাকা একাধিক বিধানসভা কেন্দ্রে দ্রুত ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (ইআরও) এবং অ্যাসিসটেন্ট ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন আধিকারিক (এইআরও) নিয়োগের...

নথিভুক্ত অথচ নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে তলব করল কমিশন 

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ফের সক্রিয় হল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। নথিভুক্ত হলেও কার্যত নিষ্ক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলিকে শুনানিতে...
Exit mobile version