SFI-এর সঙ্গে একসুর! অক্সফোর্ডের অসভ্যতায় সমর্থন আরজিকর নির্যাতিতার পরিবারের

নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা করেছে এসএফআই (SFI)। আর সেই ইস্যুকে নিজেদের ফায়দায় কাজে লাগাতে ছাড়েননি নির্যাতিতার বাবা-মা

গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া চলাকালীন যে কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের মদতেই রাজ্যে অরাজকতা তৈরিতে সমর্থন করেছিলেন আর জি করের নির্যাতিতার (R G Kar victim) পরিবার, তা আগেই প্রমাণ হয়েছিল। এবার বিদেশের মাটিতে দেশের তথা রাজ্যের মুখে চুনকালি মাখানো এসএফআই-এর (SFI) অসভ্যতাকে সমর্থন করে আরও একবার নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন তরুণী চিকিৎসকের বাবা-মা। বিনা প্ররোচনায় অক্সফোর্ডে (Oxford University) বাম ছাত্রদের অসভ্যতাকে সমর্থন করে তাঁরা বুঝিয়ে দিলেন বিচার নয়, অরাজকতাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন নির্যাতিতার পরিবার।

বাংলায় জনসমর্থন হারানো বামেরা আর জি করের ঘটনা নিয়ে ‘ঘুরে দাঁড়ানো’র অনেক পরিকল্পনা করেছিল। সেই পরিকল্পনা যে বাতাসে ইমারত তৈরি, তা সিবিআই-এর তদন্তে প্রমাণিত। এরপরেও বারবার তদন্তকে প্রভাবিত করতে প্রকাশ্যে বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন নির্যাতিতার পরিবার। তা যে সেই বাম-অতিবামদের প্ররোচনায়, তাও পরিবারের গতিবিধিতে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল।

এবার অক্সফোর্ডে দাঁড়িয়ে নিজেদের অস্তিত্ব প্রমাণের ব্যর্থ চেষ্টায় মরিয়া ছয় বাম ছাত্র। সেখানেও তাঁদের পথ সেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান। নিজেদের কোনও অ্যাজেন্ডা না থাকায়, বাংলার বদনাম করার মধ্যে দিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা করেছে এসএফআই (SFI)। আর সেই ইস্যুকে নিজেদের ফায়দায় কাজে লাগাতে ছাড়েননি নির্যাতিতার বাবা-মা।

অক্সফোর্ডে (Oxford University) বাম-অসভ্যতাকে সমর্থন করে তাঁদের দাবি, এরকম অসভ্যতা আবারও হবে। তাঁরা লড়াই করছেন। আর সেই লড়াইকে ‘জায়গা মতো পৌঁছে দিতে’ আরও প্রশ্ন করবে বামেরা, স্পষ্ট করে দেন তাঁরা। সেই সঙ্গে আর জি করের ঘটনায় গোটা রাজ্যকে অশান্ত করার প্রক্রিয়ায় যেভাবে বিদেশ থেকে ইন্ধন দেওয়া হয়েছিল, তার পিছনেও যে এই বামেরাই ছিল, তাও এদিন স্পষ্ট করে দেন নির্যাতিতার পরিবার। তাঁরা জানান, যাঁদের উনি বলেছিলেন দেশে পড়াশোনা করে বিদেশে গিয়ে দেশের বদনাম করছে, তারা সুযোগ পেয়েছেন দিয়ে দিয়েছেন।