আগামী সপ্তাহে আলাস্কায় মুখোমুখি বসবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ট্রাম্পের এই ঘোষণা হতেই আলোড়ন ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনে। ইউরোপীয় নেতারা চিন্তিত—এই বৈঠকে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হতে পারে, অথচ আলোচনার টেবিলে ইউক্রেনের সরাসরি উপস্থিতি নেই।
শনিবারই ব্রিটেনে তড়িঘড়ি এক বৈঠকে মিলিত হন ইউরোপের কয়েকটি দেশের শীর্ষ নেতা ও মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। বৈঠক শেষে তাঁদের স্পষ্ট বার্তা—ট্রাম্পের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা প্রশংসনীয় হলেও শান্তি আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য, আর সেই আলোচনায় ইউক্রেনের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
আলাস্কায় নির্ধারিত এই শীর্ষ সম্মেলনের আলোচক তালিকায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির নাম নেই। তবে হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, সম্ভাবনার দরজা এখনও বন্ধ হয়নি। অন্তত দু’জন প্রশাসনিক সূত্র জানিয়েছেন—জেলেনস্কিকে নিয়ে বৈঠক হলে তা সম্ভবত ট্রাম্প-পুতিন মুখোমুখির পরেই হবে। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বৈঠক শুধু মার্কিন-রুশ সম্পর্ক নয়, ইউক্রেন যুদ্ধের গতিপথও আমূল বদলে দিতে পারে। তাই আলাস্কার বৈঠকের আগেই তৎপর ও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে কূটনৈতিক মহল।
আরও পড়ুন – একই বাড়িতে ২৩০ ভোটার! বিহারে কমিশনের চূড়ান্ত ‘ভুল’ প্রকাশ্যে
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_