ইডির (ED) হাতে জীবনকৃষ্ণ সাহার (Jiban Krishna Saha) গ্রেফতারি আসলে তৃণমূল কংগ্রেসকে (TMC) অপদস্থ করার চক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী বাংলায় নির্বাচনী গোছের সভা করে যেতে না যেতেই সেন্ট্রাল এজেন্সির অতি সক্রিয়তায় তোপ দাগলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। ঘাসফুলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক বড়ঞার বিধায়কের গ্রেফতারির প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য নয়। আইন আইনের পথে চলুক। সত্যি কেউ দোষ করে থাকলে তদন্তে উঠে আসবে। কোর্টে যাবেন। কিন্তু এই ঘটনার সময়কাল নিয়ে অবশ্যই বলব।’ যেভাবে নরেন্দ্র মোদি বাংলা ছেড়ে যেতে না যেতেই কেন্দ্রের এই পদক্ষেপ তাতে এটা স্পষ্ট যে বিজেপি বুঝেছে বাংলায় পদ্মের কোনও সংগঠন দিয়েই আর কাজ হবে না। তাই এবার কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে কাজে লাগানো শুরু হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার কুণাল সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, জীবনকৃষ্ণের বিরুদ্ধে CBI যা যা বলেছে এখন ইডি সেগুলোই বলে চলেছে। আসলে বিজেপি জানে বঙ্গে তাদের কোনও সংগঠন বাংলার মানুষের আস্থা – বিশ্বাস জয় করতে পারছে না। তাই এবার সেন্ট্রাল এজেন্সির ব্যবহার শুরু করতে হবে। আসলে এই এজেন্সি কখন জেগে থাকে কখন ঘুমিয়ে থাকে বোঝা মুশকিল। সবটাই তো তৃণমূলকে অপদস্থ করার চক্রান্ত। তাই এক সংগঠনে কাজ না হওয়ায় এবার বিজেপি তাদের আরেক সংগঠন ইডিকে কাজে লাগিয়েছে।

–

–

–

–

–

–

–

–

–