ক্যাম্পাসের ভেতরেই ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার। বেশি রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঝিল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে ফের একবার প্রশ্নের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) নিরাপত্তা। সিসিটিভি (CCTV) লাগানো নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠেছে। তারই মধ্যে পুলিশের তদন্তে আস্থা রাখছেন মৃতা পড়ুয়ার পরিবার। তাঁদের দাবি, পুলিশই প্রমাণ করুক কিভাবে মৃত্যু হল তাঁদের মেয়ের।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের ইংরেজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী অনামিকা মন্ডলের দেহ উদ্ধার হয় ক্যাম্পাসের ভিতরের ঝিল থেকে। পরিবার ও প্রতিবেশীরা এখনও বিশ্বাস করতে পারছেন না তাঁর এভাবে মৃত্যু। কিভাবে ঝিলে তিনি পড়ে গেলেন বা তাঁর দেহ ওই পুকুরে পাওয়া গেল, তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে যাদবপুর থানার পুলিশ। বৃহস্পতিবার অনেক রাতে মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েই যাদবপুর থানায় ছুটে যান তাঁর বাবা, মা। সারারাত তাঁরা সেখানেই ছিলেন।

আরও পড়ুন: গবেষক থেকে পরিযায়ী শ্রমিক: রাজ্যের উদ্যোগে নেপাল থেকে নির্বিঘ্নে ঘরে ফেরা

শুক্রবার মৃতা পড়ুয়ার বাবা জানান, তাঁরা আলাদা করে কোনও অভিযোগ দায়ের করেননি। পুলিশ (Jadavpur Police) তদন্ত করছে। যা করার পুলিশই করবে। কার্যত পুলিশের উপর আস্থা রেখে তিনি জানান, সেই সময় তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না। অতএব তাঁর পক্ষে বলা সম্ভব নয় কিভাবে কী হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে গোটা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনুক, দাবি মৃতার পরিবারের।

–

–

–

–

–

–