ইতিমধ্যেই রাজ্যের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে শুনানির নোটিশ পাঠানোর প্রক্রিয়া। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতর থেকে আবেদন জানানো হয়েছে, যাতে প্রবীণ ও গুরুতর অসুস্থ ভোটারদের ক্ষেত্রে বাড়িতেই শুনানির ব্যবস্থা করা যায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন মিললে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী আধিকারিকরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে শুনানির কাজ সম্পন্ন করবেন। এতে করে বয়স্ক ও অসুস্থ ভোটারদের অনাবশ্যক হয়রানি এড়ানো সম্ভব হবে বলে মনে করছে প্রশাসন।
প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাঁদের বাবা-মা অথবা ঠাকুরদা-ঠাকুরমার নাম পাওয়া যায়নি, মূলত তাঁদের কাছেই শুনানির নোটিশ পাঠানো হচ্ছে। যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে তালিকার ত্রুটি সংশোধন ও স্বচ্ছতা বজায় রাখাই এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য। নির্বাচনী দফতরের দাবি, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই সমস্ত শুনানি ও সংশোধনের কাজ শেষ করা হবে, যাতে আগামী নির্বাচনের আগে ভোটার তালিকা সম্পূর্ণভাবে নির্ভুল করা যায়।

আরও পড়ুন- মানহানির অভিযোগে প্রাক্তন স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ কুমার শানু

_

_

_

_

_

_

_
_


