বছরের শেষ দিনে সকাল থেকেই ফেস্টিভ মুডে বাংলা (Year ending celebration)। দিঘা (Digha) থেকে দার্জিলিং (Darjeeling) সর্বত্রই পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। কেউ মেতেছেন সমুদ্র স্নানে, কেউ আবার শীত উপেক্ষা করে শৈলশহর ভ্রমণে ব্যস্ত। ক্যালেন্ডারের পাতা বলছে ২০২৫ আজকেই বিদায় নেবে। ৩১ ডিসেম্বর কোনও ছুটির দিন না হলেও আজকের সকালটা সত্যিই অন্যরকম। সময় যত এগোবে ততই নতুন বছর শুরুর উন্মাদনা বাড়বে। কিন্তু যে বছর চলে যাচ্ছে তাকেও হাসিমুখে বিদায় জানাতে তৈরি বাঙালি।

কনকনে ঠান্ডায় শুরু বুধের সকাল, পঁচিশের শেষদিনে কলকাতার উষ্ণতা ১১ ডিগ্রি!

কলকাতা থেকে জেলা সর্বত্র আজ উৎসবের মেজাজ। ঠান্ডার দাপটে সকাল সকাল আলিপুর চিড়িয়াখানায় (Alipore Zoo) পর্যটকদের দর্শন দিয়েছে বাঘমামা। খুশি কচি কাচারা। সকাল ১১টায় ইকোপার্কের (Eco Park) গেট খুলতেই ভিড় সেভেন ওয়ান্ডার্স গেটের কাছে। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে সায়েন্স সিটি( Science City), সকাল থেকে লম্বা লাইন টিকিট কাউন্টারে। জেলার দিকে নজর দিলে সেখানেও পুরোপুরি পিকনিক মুড। বিষ্ণুপুরের দর্শনীয় স্থান থেকে পুরুলিয়ার (Purulia) অযোধ্যা পাহাড়, বাসে চার চাকায় গন্তব্যে পৌঁছে চলছে রান্নাবান্না। কেউ ব্যস্ত গানের লড়াইয়ে কারোর হাতে ব্যাডমিন্টন। চিকেন – মাটন – পোলাও রান্নার মাঝে টাকিতে ইচ্ছামতীর পাড়ে নৌকা ভ্রমণ, সেলফিতে ব্যস্ত সববয়সীরা।
–

–

–

–

–

–

–
–


