দুর্গাপুজোর বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হল। এবছর দুর্গোৎসব প্রত্যাখ্যানের মতো গুরুতর পদক্ষেপে যারা প্ররোচনা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন সেই চক্রান্তকারীদের ব্যর্থ করে দিয়ে রাজ্যের মানুষের বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবে সামিল হয়েছেন। দেরিতে হলেও সচল হয়েছে পুজো অর্থনীতি। তাই পুজো শেষে বিজয়া সম্মিলনীতেও (Bijaya Sammilani) সমান উৎসাহ নিয়ে যোগ দিলেন রাজ্যের মানুষ।

রাজ্যের মানুষকে কুৎসার মধ্যে দিয়ে প্ররোচনা দিয়ে দুর্গোৎসব থেকে সরিয়ে রাখা যায়নি। সাধারণ মানুষকে সেই উৎসবের স্পিরিটে উৎসাহ দিতে শাসকদলের পক্ষ থেকে বিজয়া সম্মিলনীর আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার কলকাতা সহ রাজ্যের সাত জেলায় আয়োজন করা হয় বিজয়া সম্মিলনীর। তার মধ্যে অন্যতম বীরভূম (Birbhum), পূর্ব বর্ধমান (Burdwan East), পশ্চিম বর্ধমান (BUrdwan West) ও উত্তর চব্বিশ পরগণার (North 24 Parganas) একাধিক জায়গা।

শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ অনুযায়ী বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গায় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী থেকে দলের শীর্ষ নেতারা। বেহালা পূর্ব-পশ্চিমের অনুষ্ঠানে ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী শশি পাঁজা (Shashi Panja)। ব্যারাকপুরের সুকান্ত সদনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী (Raj Chakraborty) ও তৃণমূল ছাত্র পরিষদ রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য। বীরভূমের অনুষ্ঠানে ছিলেন জেলা সভাপতি তথা এসআরডিএ-র চেয়ারম্যান অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। সর্বত্র বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান থেকে অন্যায়, অপপ্রচার ও ফেক নিউজের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার আহ্বান জানান দলীয় নেতৃত্বরা।
