বীরভূমে আদিবাসী পরিবারের ৩ সদস্যের দেহ উদ্ধার! মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা

ট্যাংরা কাণ্ডের ছায়া এবার বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজারে। ঘর থেকে উদ্ধার আদিবাসী পরিবারের দুই নাবালকসহ তিন সদস্যের দেহ। মৃতদের মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছেন এবং প্রত্যেকের মাথায় আঘাতের চিহ্ন মেলায় প্রাথমিক অনুমান খুন করা হয়েছে বাড়ির সদস্যদের। কিন্তু কেন? প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে শুরু হয়েছে তদন্ত। এলাকায় মোতায়েন বিশাল পুলিশ বাহিনী।

বীরভূমের মহম্মদবাজার ও মল্লারপুর থানার সীমানার ম্যানেজার পাড়া এলাকায় দুই নাবালক সন্তানকে (রূপালি ও অভিজিৎ) নিয়ে থাকতেন ২৫ বছর বয়সি লক্ষ্মী মাড্ডি । তাঁর স্বামী কর্মসূত্রে দুর্গাপুরে রয়েছেন। শুক্রবার সকালে প্রতিবেশীরা দেখেন নিজের ঘরে খাটিয়ার উপর পড়ে রয়েছেন লক্ষ্মী ও রূপালি। তাঁদের দেহ কম্বল জড়ানো ছিল। খাটিয়ার নীচে মেলে অভিজিতের দেহ। এলাকাবাসীর অভিযোগ তিনজনকেই খুন করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই মৃতের স্বামীকেও খবর দেওয়া হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান কোনও ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের ফলেই তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। সঠিক কারণ জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।