লতা মঙ্গেশকরের ‘এক প্যার কা নাগমা হ্যায়’গেয়ে রাতারাতি বিখ্যাত হয়েছেন রাণু মন্ডল।

রাণুর জার্নির কথা শুনে স্বয়ং লতা মঙ্গেশকর বলেছেন, “যদি আমার কাজ এবং গান কোনও মানুষের ভালো করে বা উপকার করে, তাহলে নিজেকে ভাগ্যবতী মনে হয়।” কিন্তু লতাজী বলেন “আমি মনে করি শুধু অনুকরণ করে সাফল্যকে বেশিদিন বিশ্বাসযোগ্য ভাবে ধরে রাখা যায় না। উঠতি গায়ক-গায়িকারা আমার, কিশোরদার, রফি সাহাব, মুকেশ ভাইয়া কিংবা আশার গান গেয়ে সাময়িক স্টারডম পান ঠিকই, তবে এর স্থায়িত্ব বেশিদিনের নয়। অনেকেই খুব সুন্দর করে আমার গান করেন। কিন্তু তাঁদের ক’জনকে পরবর্তী সময়ে লোকে মনে রাখে? আমার তো শ্রেয়া ঘোষাল আর সুনিধি চৌহান ছাড়া আর কারও কথা মনেই পড়ছে না।” নতুন প্রজন্মের গায়ক-গায়িকাদের জন্য লতাজির বার্তা, “প্রবাদপ্রতিম শিল্পীদের গান অবশ্যই গাও। কিন্তু একটা সময়ের পর নিজস্বতা প্রয়োজন। তাহলেই লোকে তোমায় মনে রাখবে।” এ প্রসঙ্গে আশা ভোঁসলের উদাহরণ টেনে বলেন, “যদি আশা কেবল আমার ছায়ায় থাকত, নিজস্ব স্টাইলে গান না গাইত, তাহলে আজ ও এত সফল হতো না। নিজস্বতা বজায় থাকলে মানুষ কতদূর পৌঁছতে পারে, আশা তাঁর আদর্শ উদাহরণ।”

আরও পড়ুন-এ আর রহমানের অফিস থেকে রানুর কাছে ফোন
