Monday, August 25, 2025

মহাষ্টমী breaking: সঙ্কটে বন্ধ মৃতদেহের ঠিকানা “পিস হাভেন”; প্রমোটারের থাবা?

Date:

মৃতদেহ সংরক্ষণের অন্যতম নির্ভরযোগ্য জায়গা “পিস হাভেন” গভীর সঙ্কটে। আপাতত বন্ধ। এটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে বহুতল নির্মাণের জল্পনা ঘুরছে।

মধ্য কলকাতায় মৃতদেহ রাখার মূলত দুটি জায়গা। বৌবাজার থানার পাশে মাডেইরা। আর রফি আমেদ কিদোয়াই রোডে পিস হাভেন। যাঁদের মৃতদেহ দুএকদিন রাখতে হয়, সেই পরিবারগুলির নির্ভরযোগ্য কেন্দ্র। এতে একাধিক দেহ রাখার ব্যবস্থা আছে। সাধারণ মানুষ থেকে ভিআইপি, অনেকেই মৃত্যুর পর এখানে বিশ্রাম নিয়েছেন। কারুর ক্ষেত্রে আত্মীয়রা দূর থেকে এসেছেন। কারুর ক্ষেত্রে অন্য কারণ।

এখন এই পিস হাভেন গভীর সঙ্কটে। যে অ্যাংলো ইন্ডিয়ান ব্যক্তি এটি লিজ নিয়ে চালাতেন, তাঁর ছেলেরা এখন দেখছে। এদিকে লিজের সময় ফুরিয়েছে। বাড়ির মালিকরা আর লিজ বাড়াতে রাজি নন। অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। পুরসভা ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ করছে না। পুরনো বাড়ির একটি অংশ ভেঙে পড়ায় সেটিকে বিপজ্জনক বলা সহজ হয়ে যাচ্ছে। এলাকায় জল্পনা ঘুরছে পিস হাভেন উঠে গিয়ে বহুমূল্য বহুতল হতে পারে। তবে এখনও এটা জল্পনাই। পিস হাভেনের সামাজিক গুরুত্ব আপাতত গৌণ হয়ে গেছে। একটি সূত্র বলছে, বন্ধ হলে ক্ষতি নেই। রাজ্য সরকার তো মৃতদেহ রাখার ব্যবস্থা করেছে। অন্য সূত্র বলছে, পিস হাভেনের কাঠামো খুব ভালো। তাছাড়া দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য। এটি ধ্বংস হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচাতে সরকার বা পুরসভার হস্তক্ষেপ জরুরি।

Related articles

নির্বাচনী মামলা! পাল্টা হলফনামা দিতে নিজেই হাই কোর্টে অভিষেক

নির্বাচন সংক্রান্ত মামলা দায়ের হয়েছিল তৃণমূলের ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) সাংসদ তথা তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের...

পথ দেখায় বাংলা: মমতার পথেই গণেশপুজোয় অনুদান মহারাষ্ট্রের বিজেপি সরকারের!

বাংলা আজ যা ভাবে গোটা ভারত তা ভাবে কাল। এই স্বতঃসিদ্ধ বাক্যটি সম্প্রতি বারবার প্রমাণিত হয়েছে। ফের একবার...

“যেকোনও পুরুষ আমার চেয়ে হেমাকে বেশি পছন্দ করত”, ধর্মেন্দ্রর দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে মন্তব্য প্রকাশের

ধর্মেন্দ্র (Dharmendra) এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের (Prakash Kaur) বিয়ে হয় ১৯৫৪ সালে। অভিনেতার বলিউডে অভিষেকের কয়েক...

নিয়োগ মামলা: ইডির তল্লাশি বিধায়কের বাড়ি, আত্মীয়ের বাড়িতে

নির্বাচন এগিয়ে এলেই বিজেপির তার তদন্তকারী সংস্থার অস্ত্রগুলোকে এগিয়ে দিতে থাকে। তদন্তকারী সংস্থা ইডি বা সিবিআই আজ পর্যন্ত...
Exit mobile version