“রাজ্য সরকার যদি বলে সেক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলায় কাজ করবো। আসলে আমাদের কাজ করতে বলা হলে আমরা কখনই না বলি না৷ আর শুধু জ্ঞান বিতরণ করি না, কাজ করি৷” স্পষ্ট জানালেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে পরিষ্কার ভাষায় তিনি জানিয়েছেন, বাংলার বেকার সমস্যা সমাধানের রাস্তা অথবা গ্রামীণ অবস্থার পরিবর্তনের পথ তাঁর জানা নেই। সবিনয়ে জানিয়ে দিলেন, জবাব দেওয়া বা না-দেওয়ার স্বাধীনতা তাঁর আছে৷

গ্রামীণ হাতুড়ে চিকিৎসকদের নোবেলজয়ীর অভিমত, হাতুড়েদের নির্মূল করা না গেলে, তাঁদের প্রশিক্ষিত করে তোলাই সঙ্গত৷ তা হলে তাঁরা কাজটা অন্তত ভালো করে করবেন৷ আর একটি বিষয়েও তাঁর প্রতিক্রিয়া খুবই কঠিন। প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টি বায়োটিকস ও স্টেরয়েড বিক্রির ঘোর বিরোধী তিনি। তাঁর মতে, প্রেসক্রিপশন ছাড়া এই ধরনের বিক্রিবাটা করলে দোকান বন্ধ করে দেওয়া উচিত৷
