শীলা দীক্ষিতের নেতৃত্বে দিল্লিতে জয়ের হ্যাটট্রিক করেছিল কংগ্রেস। পরপর তিনবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন শীলা। ২০১৫ সালের আগে পর্যন্ত দিল্লি কার্যত গড় ছিল কংগ্রেসের। আপের উত্থানের পর থেকে রাজধানীতে কংগ্রেসের অস্তিত্ব প্রশ্নের মুখে। লোকসভা ভোটে ত্রিমুখী লড়াইয়ে দিল্লির সাতটি আসনেই জিতেছিল বিজেপি। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে শুরু থেকেই অপ্রাসঙ্গিক ছিল কংগ্রেস। লড়াইটা হয়েছে আপ বনাম বিজেপির। ৭০ টি আসনে প্রার্থী দিলেও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রচারে যে শুধু মাথা ঘামাননি তাই নয়, বিজেপিকে হারাতে আপের জয় নিশ্চিত করতেও সক্রিয় ছিল কংগ্রেস। ভোট কাটাকাটির ফলে বিজেপি যাতে সুবিধা না পায় সেজন্য দিল্লির ভোটের প্রচারে সেভাবে দেখাই যায়নি সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীকে। তাই বলাই যায়, প্রকাশ্য নির্বাচনী সমঝোতা না করেও আপের জয়ের রাস্তা মসৃণ করতে ‘অবদান’ রেখেছে সোনিয়ার দলও।
আরও পড়ুন-কংগ্রেস নিজেরা না নেমে জিতিয়ে দিল আপকে?