কংগ্রেস লাটে উঠছে। তবু নেতৃত্ব ছাড়বেন না সোনিয়া-রাহুল। একবার মা সভানেত্রী। একবার ছেলে। ছেলে ছাড়লে ফের মা। আবার মা চাইছেন ছেলেকে ফেরাতে। প্রিয়াঙ্কা মাঝে মাঝে জেগে উঠে দায়িত্বহীন গ্ল্যামারের ছটায় দাদাকে আশ্রয় দেন।

অথচ জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বা শচীন পাইলটরা ব্রাত্য।
সিনিয়ররা দলকে ডুবিয়েও জায়গা ছাড়তে নারাজ।

রাহুল নাকি মুখ।
নিজের আমেথি জিততে পারেন না।
জরুরি সময়েও ঘনঘন বিদেশপাড়ি।
তিনি টুইটে বাণী দেন।

সোনিয়া আর যাহুল রাজ্যে রাজ্যে ঘুরে সংগঠন দেখা ভুলে গেছেন। সকলকে দিল্লিতে ডেকে ড্রইংরুম রাজনীতি। সব বাড়ি থেকে চালাবেন ওঁরা।

মোদির মোকাবিলায় যাহুল ব্যর্থ।
তবু দল নতুন মুখ আনবে না।
সিন্ধিয়াদের কোণঠাসা করবেন জনপথঘনিষ্ঠ কমলনাথরা।

তাতে যা হওয়ার তাই হয়েছে।
এখন সিন্ধিয়াকে দলবিরোধী বলে লাভ কী?
