এসপি-ডিএমদের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বললেন

১. বাজারে ভিড় করবেন না

২. মাস্ক না পড়লে বাজারে ঢোকা যাবে না

৩. সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে

৪. বাংলা আগের লক ডাউন হয়েছে

৫. স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন

৬. হাওড়ার বাজারগুলিতে বিশেষ নজর

৭. মেদিনীপুর রেড জোনে ছিল। এখন অরেঞ্জ জোনে চলে এসেছে।

৮. হাওড়া জেলা খুব স্পর্শকাতর।

৯. দোকানে ৫ জনের বেশি কিছুতেই যেন দেখা না যায়।

১০. হাওড়া জেলাকে ১৪ দিনের মধ্যে রেড থেকে অরেঞ্জ জোনে ফিরতে হবে।

১১. লকডাউনে বাইরে বের হবেন না।

১২. সীমান্ত দিয়ে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।

১৩. হাওড়ার বাজার গুলির উপর বিশেষ নজর দিতে হবে এসপি ডিএমদের জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

১৪. প্রত্যেক ডিএম এসপিকে বলছি, এলাকার সমস্ত হাসপাতলে আপনারা নিয়ম করে ভিজিট করবেন।

১৫. হাওড়া জেলাকে দ্রুত রেড জোন থেকে গ্রিন জোনে আনার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর।

১৬. আসানসোলের চুরুলিয়াতে কোয়ারেন্টাইন করতে হবে না। ডিএমকে বলছি ইএসআই হাসপাতালে প্রচুর জায়গা রয়েছে ওখানে করুন।

১৭. সংক্রমণ ঠেকাতে না পারলে গোষ্ঠী সংক্রমণ হতে পারে

১৮. প্রয়োজনের সশস্ত্র পুলিশকে নামাতে হবে

১৯. বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, কয়েকটি জেলায় এখনও কোনও সংক্রমণ নেই।

২০. কলকাতার কয়েকটি ওয়ার্ডও রেড জোন।

২১. উত্তর ২৪পরগনায় আগে ডেঙ্গি হয় আবার করোনাও আগে হয়। কেন? মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন

২২. কড়া ভাবে সমস্ত বিষয়টি প্রশাসনকে দেখতে হবে। নইলে করোনা নিয়ে মহা বিপদ হবে।

২৩. ১৪ দিনের মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনাকে গ্রিন জোন করতে হবে

২৪. রেড জোনে কাউকে ঢুকতে বের হতে দেওয়া হবে না। সেখানে দরকার হলে সশস্ত্র পুলিশ নামাতে হবে

Previous articleপ্রশাসনের সঙ্গে চোর-পুলিশ খেলা, আর কবে সচেতন হবে কোচবিহার?
Next articleভারতকে আর্থিক সাহায্য আমেরিকার