করোনার জন্য পুরভোট হচ্ছে না।
তাই প্রশাসক বসাতে হচ্ছে।
কিন্তু একযাত্রায় পৃথক ফল কলকাতা আর শিলিগুড়িতে।
রাজ্য সরকার আমলা না বসিয়ে জনপ্রতিনিধিদেরই প্রশাসকমন্ডলীতে এনেছেন যার চেয়ারম্যান মেয়র। এ নিয়ে বিতর্ক উঠেছে। কলকাতায় বিতর্ক উঠতেই শিলিগুড়িতেও একই পথে যেতে হয়েছে।
কিন্তু তফাৎ হল, কলকাতায় প্রশাসক শুধু শাসক তৃণমূলের মেয়র ও মেয়র পারিষদরা।
আর শিলিগুড়ির বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যাচ্ছে, মেয়র প্রশাসকমন্ডলীর প্রধান হলেও মন্ডলীতে রয়েছেন বিরোধী তৃণমূলের একাধিক নেতা।
এখানেই আপত্তি তুলেছে সিপিএম এবং কংগ্রেস। কলকাতার প্রশাসকমন্ডলীতে একজনও বিরোধী পুরপিতা নেই। অথচ শিলিগুড়িতে একাধিক বিরোধী পুরপিতা। এ নিয়ে কড়া আপত্তি তুলেছে তারা। সিপিএমের মুখপত্র গণশক্তি লিখেছে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে তৃণমূল। কলকাতা এবং শিলিগুড়িতে আলাদা নীতি হয় কী করে? তাহলে কলকাতায় কেন বিরোধীরা প্রশাসকমন্ডলীতে থাকবেন না?