- করোনা রুখতে সাবধানতা অবলম্বন করতেই হবে
- জমায়েত করা যাবে না, এতে রোগ ছড়ায়
- মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক
- করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই এসেছে আমফান; জোড়া বিপর্যয়
- বাসে কুড়ি জনেরও বেশি যাত্রী নেওয়া যাবে না
- এতে সরকারের লোকসান হচ্ছে, বেসরকারি ক্ষেত্রেও লোকসান হচ্ছে
- বাসে ওঠার জন্য কন্ডাক্টরকে চাপ দেবেন না
- কন্ডাক্টরের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না, তাহলে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হবে
- সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই গুজব ছড়াচ্ছেন
- সোশ্যাল মিডিয়ায় কোন কিছু বিশ্বাস করার আগে, যাচাই করে নিন
- শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে কেন গাদাগাদি করে যাত্রীদের আনা হচ্ছে?
- ৪৮ ঘণ্টা ধরে এক জায়গায় গাদাগাদি করে লোক আনার ফলে রোগ ছড়াবে
- শ্রমিক এক্সপ্রেসের নামে কি কেন্দ্র করোনা এক্সপ্রেস করতে চায়?
- শ্রমিক স্পেশালগুলোর বগি বাড়ানো হোক
- শ্রমিক স্পেশাল সামান্য জল, খাবার দেওয়া হচ্ছে না
- শ্রমিক স্পেশালে যদি গাদাগাদি করে শ্রমিকদের নিয়ে
- আসা হয়, তাহলে ধর্মীয় স্থান বন্ধ কেন?
- পয়লা জুন থেকে রাজ্যে খুলবে সব ধর্মীয়স্থান
- ধর্মীয় স্থানের ভিতরে ভিড় করা যাবে না
- ১০ জনের বেশি একসময়ে মন্দির, মসজিদ, গুরুদুয়ারা, চার্চে জমায়েত করা যাবে না
- বড় জমায়েত, উৎসব বা পুজো ধর্মীয়স্থানে করা যাবে না
- ১ জুন সকাল দশটা থেকে এই নিয়ম চালু হবে
- ট্রেনে যদি একসঙ্গে হাজার হাজার লোক যাতায়াত করতে পারে, তাহলে ধর্মীয় স্থান খোলা যেতে পারে
- একজন থেকে চা ও পাট শিল্পে ১০০% কাজ করবে
- ৮ জুন থেকে সরকারি ও বেসরকারি সব অফিস খুলে দেওয়া হবে
- সেখানে ১০০% কর্মী কাজে যোগ দিতে পারবেন
- বাইরে থেকে যে শ্রমিকরা আসছেন, তাঁদের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকতে হবে
- তাঁদের বাড়ির লোক যদি খাবার দিতে চান, তাহলে দূর থেকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের টেবিলে খাবার রেখে দিয়ে যাবেন, কিন্তু সামনাসামনি দেখা করতে পারবেন না