লাইসেন্স ছাড়াই কি যে কেউ বিক্রি করতে পারেন করোনার ব়্যাপিড টেস্টিং কিট? কিন্তু পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিনা লাইসেন্সে কোনও ভাবেই এই কিট বিক্রি করা সম্ভব নয়। তাহলে কীভাবে একটি সাউন্ড সিস্টেমের দোকানে বিকচ্ছে করোনার ব়্যাপিড টেস্টিং কিট? বিষয়টি সামনে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে শিলিগুড়ি শহরে। পুলিশ সূত্রে খবর, আটক করা হয়েছে অভিযুক্তের ভাইকে। এখনও পলাতক মূল অভিযুক্ত অজিত সাহা। দোকান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে কিট ও অক্সিমিটার।
জানা গিয়েছে, বিক্রেতারা একএকটি করোনা কিট ৮৫০ টাকা দামে বিক্রি করবে বলে জানিয়েছিল। তবে একসঙ্গে ১০০ টি কিট কিনতে হবে তাদের কাছ থেকে। যার দাম পঁচাশি হাজার টাকা। পঞ্চাশ হাজার টাকা আগাম দিলে দু’দিনের মধ্যে কিট বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে বলেও জানান দোকানদার।
পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে প্রশ্ন উঠছে। কিটগুলি কি সত্যি কার্যকর? আর যদি কার্যকর হয় তাহলে কীভাবে এগুলি খোলাবাজারে চলে এলো? আর যদি এই কিটগুলি জাল হয় তাহলে কীভাবে প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এগুলি বিক্রি হচ্ছে?