Thursday, August 21, 2025

যুবকের আঁকা স্কেচের সাহায্যে নিষ্পত্তি ঘটনার, সাজাপ্রাপ্ত ২

Date:

কোমা থেকে সুস্থ হয়ে উঠে পুলিশকে দুই বন্ধুর নাম জানিয়েছিলেন। এবার কলকাতার বাসিন্দা সৌভিক চট্টোপাধ্যায় সেই ঘটনার ছবি এঁকে দেখালেন। আর সেই ছবির সূত্র ধরে সৌভিকের দুই বন্ধুকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

ঘটনা কী? ২০১০ সালে কর্মসূত্রে বেঙ্গালুরুতে একটি বাড়ির তিনতলায় একসঙ্গে থাকতেন সৌভিক চট্টোপাধ্যায়, অসমের বাসিন্দা শশাঙ্ক দাস এবং ওড়িশার বাসিন্দা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সৌভিকের সঙ্গে এক যুবতীর ঘনিষ্ঠতা হয়। যাঁকে পছন্দ করতেন শশাঙ্কও। কিন্তু বন্ধুর সঙ্গে ওই যুবতীর ঘনিষ্ঠতা মেনে নিতে পারেননি শশাঙ্ক। অভিযোগ সেই রাগেই তিনতলার ছাদ থেকে সৌভিককে ধাক্কা মেরে ফেলে দেন শশাঙ্ক এবং জিতেন্দ্র। আঘাত এতটাই বেশি ছিল যে কোমায় চলে যান সৌভিক। ২০১১ সালে সেরে উঠে পুলিশকে দুই বন্ধুর নামও জানান। পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। কিন্তু প্রমাণের অভাবে ২০১২ সালে জামিন পেয়ে যান ওই দুজন।

এবার ২০১০ সালের ওই ঘটনার স্কেচ এঁকে পুলিশকে দেখিয়েছেন সৌভিক। সেটাই ওই ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণ হিসেবে ধরেছে পুলিশ। দুই অভিযুক্তকেই এবার বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে দীর্ঘ শুনানিও হয়।শশাঙ্ক দাস এবং জিতেন্দ্র প্রসাদের ৭ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে।

আরও পড়ুন:দক্ষিণ দিনাজপুরের তিন বিতর্কিত নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল

Related articles

যোগীরাজ্যের পাঠ্যপুস্তকে বাদ কেন রবীন্দ্রনাথকে? সাংসদ ঋতব্রতর প্রশ্নে অস্বস্তিতে কেন্দ্র

উত্তরপ্রদেশের দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কি বাদ দেওয়া হয়েছে? তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নে স্পষ্টতই...

প্রয়াত সিপিএম নেতা-প্রাক্তন মন্ত্রী দীনেশচন্দ্র ডাকুয়া

প্রয়াত সিপিএমের বর্ষীয়ান নেতা দীনেশচন্দ্র ডাকুয়া। বুধবার এনআরএস হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।...

উপাচার্য নিয়োগের ইন্টারভিউয়ে ডাক মেলেনি! শীর্ষ আদালতে শান্তা দত্ত 

স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের ইন্টারভিউ পর্বে ডাক পাননি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য শান্তা দত্ত। যোগ্য হয়েও তাঁকে সুযোগ দেওয়া...

১৫ দিনেই রেকর্ড সাফল্য! রাজ্যে সাড়া ফেলল ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচি

মাত্র পনেরো দিনেই নজির গড়ল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন কর্মসূচি, ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’। রাজ্যের মানুষের হাতে উন্নয়নের...
Exit mobile version