স্থানীয় কারুশিল্পে সেজে উঠছে ত্রিপুরার এমবিবি বিমানবন্দরের নয়া টার্মিনাল

আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু হচ্ছে আগরতলা মহারাজা বীর বিক্রম বিমানবন্দর।এমবিবি বিমানবন্দরের নতুন এই টার্মিনাল ভবনে বিশ্বের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হচ্ছে।
ভারতবর্ষের মধ্যে এ বিমানবন্দরে হবে প্রথম বিমানবন্দর যেখানে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের মাধ্যমে মানুষের স্ক্যানিং হয়ে যাবে। টার্মিনাল ভবনে কাজকর্ম পেপারলেস পদ্ধতিতে হবে।এছাড়াও থাকবে অত্যাধুনিক সব পরিষেবা ও ব্যবস্থা।

আরও পড়ুন- ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়েই ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফিরছে দর্শক
স্থানীয় কারুশিল্পে সাজছে এই বিমানবন্দর। থাকছে প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটার এলাকা বিশিষ্ট নয়া টার্মিনাল, যাতে ১০০০ দেশীয় এবং ২০০ আন্তর্জাতিক বিমানের যাত্রীদের একসঙ্গে পরিষেবা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।
আগামী বছরের শুরুতেই আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে।কলকাতা, গুয়াহাটি-সহ সারা ভারতের সঙ্গে ত্রিপুরার যোগসূত্র তৈরি করে এই বিমানবন্দর।
ভৌগলিক অবস্থান অনুযায়ী ত্রিপুরার সঙ্গে ভারতের যোগাযোগ বৃদ্ধির সবচেয়ে বড় মাধ্যমই হল বিমান। সে কারণে গত কয়েক বছরে আগরতলার সঙ্গে বাকি ভারতের বিমানে যোগাযোগ ক্রমেই বেড়েছে।
গত তিন-চার বছর ধরে প্রায় ৪৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ে, আরও বেশি এলাকা নিয়ে বর্তমান বিমানবন্দরের পাশেই তৈরি হচ্ছে আগরতলার নয়া বিমানবন্দর।
নতুন টার্মিনালের পুরোটাই সেজে উঠছে ত্রিপুরার স্থানীয় বাঁশের কারুশিল্প দিয়ে। উদ্দেশ্য, ত্রিপুরায় পা দিয়েই যাতে যাত্রীরা সবুজ ও ছোট ছোট পাহাড়ে ঘেরা রাজ্যটি সম্পর্কে মোটামুটি একটা ধারণা করতে পারেন। তার সঙ্গে থাকছে স্থানীয় লোকশিল্পীদের তৈরি নানা শিল্পকলা।

Previous articleবাইকের টাকা না পেয়ে ঘুমন্ত বধূর গায়ে আগুন দিয়ে ফেরার স্বামী সহ ৫
Next articleবিহারের চূড়ান্ত ফল জানতে মাঝরাত গড়াতে পারে, ধারনা নির্বাচন কমিশনের