আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, না হয়নি? এ নিয়ে তরজা এবার দিলীপ-বৈশাখীর।

বিজেপির বিজয়া সম্মিলনীতে ডাক পাননি বৈশাখী। তাই আসছেন না শোভনও। প্রত্যুত্তরে দিলীপ ঘোষ বলেন, সকলকেই ফোন করে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ওনাকেও ফোন করা হয়েছিল। হতে পারে তিনি ফোন তোলেননি।

আরও পড়ুন : বৈশাখীর আমন্ত্রণ নেই, গোঁসায় বিজয়া সম্মিলনী বয়কট শোভনের!

পাল্টা বৈশাখী বলেন, না কোনও ফোন আসেনি। কোনও ফোন বেজেও যায়নি। ফলে আমন্ত্রণ না আসায় যাওয়ার প্রশ্ন নেই। শোভনবাবুর সিদ্ধান্ত উনি যাবেন না। এটা ওনার সিদ্ধান্ত।



শোভন পত্নী রত্না চট্টোপাধ্যায় পাল্টা বলেছেন, বৈশাখীকে যত দেখছি তত অবাক হচ্ছি। জোর করে সব কিছু পেতে চায়। আমন্ত্রণও। তা হয় নাকি! আর শোভনবাবুকে যত দেখছি তত অবাক হচ্ছি। এই শোভন চট্টোপাধ্যায়কে আমি অন্তত বিগত ২২ বছর ধরে চিনি না।


আরও পড়ুন : বৈশাখী কে? চিনি না তো! শোভন বান্ধবীকে বিদ্রূপ কাকলির

রাজনীতির খবরের চাইতে শোভন-বৈশাখী তার বাইরের আলোচনার ভিতরেই বেশি ঘুরপাক খাচ্ছেন। কবে সেই পরিবৃত্তের বাইরে আসবেন, সেটাই এখন দেখার।
