আজও স্মৃতি আঁকড়ে রয়েছেন শ্যামলী

আঠাশ বছর আগের স্মৃতি। মনে হয় যেন এই সেদিনের ঘটনা। কলকাতা বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার শ্যামলী হালদার এখনও যেন দেখতে পান সেই মুহূর্তগুলো। কী হয়েছিল সেদিন?

একটু থেমে নিজেই বলতে শুরু করলেন..স্মৃতি খুঁড়ে সেদিনের কথা..

কলকাতা থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দূরে আচমকাই পথ হারিয়ে ফেলেছিল একটি রাশিয়ান বিমান। দিশাহারা পাইলট। ল্যান্ডিং সারফেস পাচ্ছেন না। বারবার এসওএস পাঠাচ্ছেন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলে। কিন্তু গোল বেঁধেছে ভাষা নিয়ে। এটিসির ইংরাজি প্রশ্নের উত্তর পাইলট রুশ ভাষায় দিয়ে চলেছেন। কিছুতেই মতৈক্য হচ্ছে না। কীভাবে যে পরিস্থিতি সামাল দেবেন তা বুঝে উঠতে পারছেন না প্রশিক্ষণরত অফিসার শ্যামলী হালদার । একইরকম নাকানিচোবানি অবস্থা তাঁর সিনিয়রেরও।

অবশেষে অনেকক্ষণ আকাশে চক্কর কাটার পর সেফ ল্যান্ডিং দেখে পাইলট নিজেই বিমান নামিয়েছিলেন। রক্ষা পেয়েছিলেন প্রত্যেক যাত্রীই।

আরও পড়ুন- দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় একদিনে প্রাণ গেল ২১ জনের

Previous articleহাওড়ায় শিবির খুলে স্বাস্থ্য সাথী ফর্মই পূরণ করাচ্ছে বিজেপি!
Next articleশুভেন্দু-ঘনিষ্ঠ নেতার নিরাপত্তা প্রত্যাহার, অভিসন্ধির তত্ত্ব ওড়াল তৃণমূল