Sunday, May 4, 2025

৪০০ বছর পর আজ বৃহস্পতি ও শনিকে কাছাকাছি আসতে দেখা গিয়েছে। প্রথম দিকটা স্পষ্ট দেখা গেলেও সন্ধে বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা যাচ্ছিল না তা। খালি চোখে তা একেবারেই চোখে পড়েনি। দূরবীনের মাধ্যমে দুই বৃহদাকার গ্রহকে কাছাকাছি আসতে দেখা গিয়েছে।

আবার তা দেখা যাবে ২০৪০ সালের নভেম্বর মাসে, ২০৬০ সালের এপ্রিল মাসে, ২০৮০ সালের মার্চ মাসে। এর মধ্যে ২০৮০ সালের সংযোগটি হবে সব চেয়ে কম দূরত্বের, মানে এ বারের মতো ওই বছরেও শনি-বৃহস্পতি আবার পরস্পরের অত্যন্ত কাছাকাছি আসবে।

৪০০ বছর পর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। বৃহস্পতি ও শনি এতটা কাছাকাছি শেষবার এসেছিল ১৬২৩ সালে। ২১ ডিসেম্বর বছরের সব থেকে ছোট দিন, দীর্ঘতম রাত।

এই মহাজাগতিক ঘটনা নাম ‘গ্রেট কনজাংশন’। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, আজ দুই গ্রহের অবস্থান ০.à§§ ডিগ্রি কৌণিক দূরত্বে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আগেই জানিয়েছিলেন, পাশাপাশি থাকলেও সৌরমণ্ডলের সবচেয়ে বড় দু’টি গ্রহের এত কাছাকাছি আসা দুর্লভ ঘটনা।

খালি চোখে দেখা সম্ভব না হলে দূরবীন বা টেলিস্কোপ ব্যবহার করাও যেতে পারে। আর তাই হয়েছে। খালি চোখে একেবারেই দেখা যায়নি। জ্যোতির্বিজ্ঞানের অঙ্ক বলছে, বৃহস্পতি শনির কাছাকাছি আসে ১৯ বছর ৭ মাস পর। তবে এতটা কাছাকাছি শেষবার এসেছিল ১৬২৩ সালে। ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভিড ভেন্ট্রব বলেন, সাধারণত এই ধরনের ঘটনা কোনও মানুষের জীবনে একবারই ঘটতে পারে।

আরও পড়ুন : ৪০০ বছর পর ‘এক’ হতে চলেছে বৃহস্পতি ও শনি

Related articles

কাশ্মীরের রমবানে খাদে সেনার গাড়ি, মৃত্যু ৩ জওয়ানের

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে যুদ্ধ জিগিরের মাঝেই ফের বিপর্যয় ভারতীয় সেনায় (Indian Army)। কাশ্মীরে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন সেনা...

১৫ দিনে দ্বিতীয়বার! খড়গপুর আইআইটি-তে উদ্ধার ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ

খড়গপুর আইআইটি-র হস্টেল থেকে মিলল আরও এক পড়ুয়ার ঝুলন্ত দেহ। মাত্র চার মাসের ব্যবধানে এই নিয়ে তৃতীয় মৃত্যু...

প্রয়াত ১২৯ বছর বয়সী দেশের প্রবীণতম ‘যোগী’ স্বামী শিবানন্দ বাবা

যোগেই (Yoga) রোগ মুক্তির কথা বলেছিলেন তিনি। জীবন দর্শনকে জীবনশৈলীতে বাস্তবায়িত করে দেখিয়েছেন। এবার শেষ হলো পথ চলা।...

অবশ্যই যেতে হবে: দিলীপের পথে জগন্নাথ মন্দিরের প্রশংসায় আরও এক বিজেপি সাংসদ

বাংলায় জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) প্রতিষ্ঠা নিয়ে রাজনীতির খেলায় বঙ্গ বিজেপি। দিলীপ ঘোষের সেই মন্দির প্রতিষ্ঠায় যাওয়া নিয়েও...
Exit mobile version