১২ ঘন্টার বনধে মিশ্র প্রভাব রাজ্যে, জনসাধারণের সমস্যার জন্য ক্ষমা চাইল সিপিএম

১০টি বাম ছাত্র-যুব সংগঠনের ডাকে নবান্ন অভিযান ঘিরে বৃহস্পতিবার রণক্ষেত্র হয়েছিল ধর্মতলা।বামেদের সেই মিছিলে থামাতে লাঠিচার্জ-জলকামান-কাঁদানে গ্যাস, কোনও কিছুই বাদ রাখেনি পুলিশ। তার প্রতিবাদে শুক্রবার বাম নেতৃত্বের ডাকে ১২ ঘণ্টার বাংলা বন্‌ধের মিশ্র প্রভাব পড়েছে রাজ্যে। দিনের শেষে বনধের জেরে সাধারণ মানুষের সমস্যার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিল সিপিএম। এদিন বিকেলে সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম বলেন, “সাধারণ মানুষের অসুবিধার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত, ক্ষমাপ্রার্থী। তাও সবাই স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সাড়া দিয়েছেন।” বন্‌ধের পর সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ নিয়ে মহিলা কমিশন, মানবাধিকার কমিশন ও আদালতে মামলা করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বামপন্থী ছাত্র-যুব সংগঠন। অন্য সময়ে রাজ্য পুলিশের সমালোচনা করলেও বামেদের আন্দোলন দমনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে রাজ্যপাল নীরব কেন? এই প্রশ্নে সরব এসএফআই ও ডিওয়াইএফআই।

আরও পড়ুন- রোজভ্যালি কাণ্ডে অবশেষে সাজা ঘোষণা, ৭ বছরের কারাদণ্ড অরুণ মুখোপাধ্যায়ের

Advt