নিউটাউন গুলিকাণ্ডে তদন্ত যত এগচ্ছে একের পর এক তথ্য সামনে আসছে। এবার তদন্তে উঠে এল, ধৃত সুমিত কুমার ও ভরত কুমারের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল অমরজিৎ সিং নামে পাঞ্জাব পুলিশের এক কনস্টেবলের। ইতিমধ্যেই তাঁকে আটক করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, গাড়িতে তল্লাশি এড়াতে অমরজিতের পুলিশের পরিচয়পত্র ব্যবহার করা হয়। এদিকে রবিবার পাঞ্জাবের আদালত তোলা হয় সুমিত কুমারকে। তাকে ৬ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ভরত কুমার পালানোর সময় টোল প্লাজায় যাতে তল্লাশির মুখে না পড়ে তার জন্য অমরজিতের আইডি কার্ড ব্যবহার করে। সেখানে নিজেকে পুলিশ এবং তাঁর সঙ্গে থাকা বাকিদেরও পুলিশ কর্মী হিসাবে পরিচয় দেয় বলে জানা গিয়েছে। এমনকি গ্বালিয়রের টোল প্লাজাতেও এই পরিচয়পত্র ব্যবহার হয়। তদন্তে আরও উঠে এসেছে সুমিত কুমার এবং ভরত কুমারের সঙ্গে পাক মাদক পাচার চক্রের সঙ্গেও যোগ ছিল।


পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে নিউটাউনের সুখবৃষ্টি আবাসনে দুষ্কৃতীদের লক্ষ্য করে মোট ৩৮ রাউন্ড গুলি চালায় স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। যার মধ্যে ভুল্লারের শরীরের ৯টি গুলি লাগে। জসসি, ভুল্লারের পরিচিতকে দিয়ে ফ্ল্যাটের দরজা খোলানো হয় বলেও জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে।
