বাংলার গণ্ডি ছাড়িয়ে তৃণমূল এবার সদর্পে অন্য রাজ্যেও। ২৪-এর ভোট পাখির চোখ। আর তার শুরুর শুরু ২১জুলাইয়ের শহিদ দিবস (21 july) থেকে। বাংলা ছাড়িয়ে আরও ৮ রাজ্যে ভার্চুয়ালে পালিত হবে তৃণমূল কংগ্রেসের শহিদ দিবস।

প্রথম টার্গেট মোদি-শাহর (narendra modi-Amit shah) গুজরাত (gujrat) এবং অবশ্যই বাঙালি অধ্যুষিত ত্রিপুরা (tripura)। গুজরাতের ৩২টি জেলায় বসছে ৫০টি জায়ান্ট স্ক্রিন। ত্রিপুরায় বিজেপির (bjp) বিধায়কদের বিদ্রোহের মাঝেই পালিত হবে শহিদ দিবস। রাজধানী দিল্লির কস্টিটিউশন ক্লাবে (delhi constitution club) বসছে জায়ান্ট স্ক্রিন। আমন্ত্রিত থাকতে পারেন বিরোধী দলের বিশিষ্টরা। উত্তরপ্রদেশের (uttarpradesh) একাধিক গুতুত্বপূর্ণ জেলায় একইভাবে শহিদ দিবস পালন করার তোড়জোড় প্রায় শেষের দিকে। শহিদ দিবসে অংশ নিচ্ছে তামিলনাড়ু (tamilnadu), পাঞ্জাব (panjab), ঝাড়খণ্ড (jharkhand), অসম (assam), বিহারও (bihar)। অন্তত ৮টি রাজ্যের তৃণমূল কর্মী, নেতা ও সাধারণ মানুষ শুনবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) ভাষণ।

কোভিড আক্রান্ত বিশ্ববাসী। তার মাঝে ভার্চুয়ালে ২১জুলাই পালন নিশ্চিতভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। মূলত ২১শে থেকেই শুরু হবে তৃণমূল কংগ্রেসের বিজেপি হটাও অভিযান। যার নেতৃত্বে থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেশ জুড়ে বিরোধী দলনেতাদের এক প্ল্যাটফর্মে আনার উদ্যোগ ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছেন সাংসদ ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek banerjee), সঙ্গে ভোটকুশলী পিকে বা প্রশান্ত কিশোর (prashant kishor)। আর সেই কারণে এ মাসের শেষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিল্লি সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
