Tuesday, August 26, 2025

লক্ষ্য পূরণ হয়নি, তাই এবার ঘরে ঘরে গিয়ে ভ্যাকসিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কেন্দ্র

Date:

পরিকল্পনা ছিল । সেই মত ব্যাপকহারে প্রচারও করা হয়েছিল যে ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ দিয়ে দেওয়া হবে । কিন্তু বাস্তব চিত্র বিপরীত। বহু নাগরিকের এখনো পর্যন্ত ভ্যাকসিনের একটা ডোজও হয়নি। এখনও দেশের প্রায় ২০-২২ কোটি মানুষ কোভিড টিকার প্রথম ডোজ পাননি। তাই সিদ্ধান্ত বদল করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। আপাতত নভেম্বরের মধ্যে প্রথম ডোজ টিকাকরণ শেষ করতে প্রতিটি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সক্রিয় হতে বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। যদিও তারপর আবার দ্বিতীয় ডোজ কত দিনে সকলকে দেওয়া যাবে ,তার কোনও সঠিক পরিকল্পনা এখনো করা হয়নি।

দেশজুড়ে টিকাকরণের গতি বাড়াতে প্রতিটি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মাণ্ডব্য। প্রথম ডোজের টিকাকরণে জাতীয় গড়ের নিরিখে পিছিয়ে থাকা রাজ্যগুলি যেমন পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, বিহারের মতো ১০টি রাজ্যকে টিকা দেওয়ার গতি বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। প্রথম ডোজ টিকাকরণের জাতীয় গড় এখন ৭৭%। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উদ্যোগে এবার প্রতিটি রাজ্যের ঘরে ঘরে গিয়ে যাদের ভ্যাকসিন নেওয়ার বাকি আছে তাদেরকে টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। যদিও কবে থেকে এই ঘরে ঘরে ভ্যাকসিন প্রকল্প শুরু হবে তা এখনও জানানো হয়নি । কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে খুব শীঘ্রই পরিকল্পনা করে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

 

 

Related articles

পরকীয়ার পরিণতি,কর্নাটকে হোটেলে প্রেমিকার মুখে বোমা ভরে খুন!

কর্নাটকের মাইসুরুর কাছে একটি গ্রামে বিবাহিত মহিলার মুখে বিস্ফোরক পাউডার ভরে খুন করল প্রেমিক।অভিযুক্তকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে কর্নাটক...

নর্তকী থেকে প্রৌঢ়া, একদিনে তিন ‘মৃত্যু’ আনন্দপুরে

একইদিনে তিন দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য আনন্দপুর থানা এলাকায়। তিনটি দেহের পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নেই বলেই প্রাথমিকভাবে পুলিশের...

দুদিন ছুটি বৃষ্টির! তবুও থাকছে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

বঙ্গোপসাগরে ফের তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। তার জেরে ফের ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। যার প্রভাব ওড়িশা ও বাংলার...

অনেক প্রেরণা তাঁরই: জন্মদিবসে মাদার টেরেসাকে স্মরণ মুখ্যমন্ত্রীর

তিনি যত না ছিলেন ম্যাসিডোনিয়ার তার থেকেও বেশি ছিলেন ভারতের, এই বাংলার। যাঁদের বেঁচে থাকার কোনও আশাই ছিল...
Exit mobile version