মা সারদা আসলে কেমন ছিলেন?

সারদাদেবী সামাজিক কাজকর্মে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করেছেন কম। শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃতের মতো তাঁর বচননির্ভর কোনও উপদেশ-সংকলনও প্রকাশ গৌরব অর্জন করেনি।

আজ শ্রীরামকৃষ্ণজায়া সারদাদেবীর ১৬৯তম জন্মতিথি, সেই উপলক্ষে ইতিহাস-চেতনার আলোয় তাঁর জীবন-বীক্ষণ। ভক্তির উপচার সরিয়ে গবেষকের অনুসন্ধিৎসায় সে-কাজে দেবাশিস পাঠক

সারদাদেবী আসলে কে ছিলেন?
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ ভক্তমণ্ডল এই প্রশ্নের উত্তরে নিঃসংশয়। ভক্তির তারল্যে ও আধ্যাত্মচেতনার দার্ঢ্যে তাঁরা জানেন বোঝেন ও মানেন, শ্রীশ্রীমা সারদা সংঘজননী মাতৃ স্বরূপিণী পরমা প্রকৃতি। এই উপলব্ধির কারণে যে বিষয়টা আড়াল খুঁজে নেয় সেটা হল সারদাদেবীর বৌদ্ধিক মূল্যায়ন। তার্কিক বাস্তবমুখী চেতনার আলোকপাতে তাঁকে চিনে নেওয়ার চেষ্টা।

সারদাদেবী সামাজিক কাজকর্মে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করেছেন কম। শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃতের মতো তাঁর বচননির্ভর কোনও উপদেশ-সংকলনও প্রকাশ গৌরব অর্জন করেনি। তিনি বাগ্মী ছিলেন, এমন দাবিও কেউ কদাচ করেননি।
কিন্তু অবগুণ্ঠিতা অন্তরালবর্তিনী হয়েও তিনি যে চালিকা শক্তি ছিলেন রামকৃষ্ণ সৌরমণ্ডলের, সে বিষয়েও কেউ কখনও সংশয় প্রকাশ করেনি। কোন ঐশ্বর্যের সৌজন্যে তাঁর এই নেত্রী হয়ে ওঠা? নারীর ক্ষমতায়ন যখনকার পরিবেশে অশ্রুও অজ্ঞাত এক শব্দবন্ধ, তখন কোন চরিত্রগুণে তাঁর জঙ্গমদায়ী শক্তি হয়ে ওঠে? এই প্রশ্নগুলো উত্তর অন্বেষণ কিন্তু আদৌ সহজ নয়। প্রসঙ্গত স্মর্তব্য, বহিঃমণ্ডলে মা সারদার প্রচার ও প্রকাশ নিয়ে রামকৃষ্ণ ভক্তমণ্ডলীও কিন্তু নির্দ্বিধভাবে উৎসাহী ছিল না।

রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের দ্বাদশ মহাধ্যক্ষ ছিলেন স্বামী ভূতেশানন্দ। তাঁর স্মৃতিচারণায় স্পষ্ট উল্লিখিত এই দ্বিধা ও সংশয়দীর্ণতা। তিনি স্পষ্ট লিখছেন, এই সন্ন্যাসী সংঘে তিনি যখন যোগ দিয়েছিলেন তখন সারদাদেবীর প্রতিকৃতি পূজনেও ভক্তমণ্ডলীর মধ্যে এখনকার মতো উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যেত না। অন্তরালবর্তিনী হয়েই থাকতেন সারদা সরস্বতী। ন্যান্সি টিল্ডন (জ্যাকম্যান)। আমেরিকার সান ফ্রান্সিকো বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন পড়াতেন। তিনিও লিখেছেন, ‘এই আন্দোলনের (রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ ভাবান্দোলন) সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর প্রথম দিকে দেখেছি শ্রীমায়ের জন্মতিথি পালন অন্তরঙ্গ ভক্তগোষ্ঠীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত; সেই উৎসব হত নীরবে, শান্তভাবে। আমাদের বেদান্তকেন্দ্রের উপাসনা গৃহের বেদীতে একই কারণে শ্রীমায়ের প্রতিকৃতি অনুপস্থিত। চল্লিশের দশকে স্বামী অশোকানন্দের নেতৃত্বে যখন এখানকার মন্দির নির্মিত হয় তখনই মনে হয়েছিল, শ্রীমাকে সকলের সামনে উপস্থিত করা যুক্তিযুক্ত হবে না। শ্রীমা সারাজীবন লজ্জাপটাবৃতা, অন্তরালবর্তিনী; এখানে সকলের দৃষ্টিতে অজ্ঞান ও অশ্রদ্ধার স্পর্শ হয়তো বা থেকে যেতে পারত; হয়তো নানাজনে শ্রীরামকৃষ্ণ তাঁর অন্তরঙ্গ ভক্তদের সঙ্গে শ্রীমায়ের কী সম্পর্ক ইত্যাদি হরেক প্রশ্ন তুলতেন; অথবা এমন সব প্রশ্ন করে বসতেন যার উত্তর দেওয়া অস্বস্তিকর। এইসব কারণে প্রথম দিকের সাধুরা লক্ষ রেখেছেন যাতে শ্রীমা তাঁর দেহত্যাগের পরেও নিরুপদ্রব অন্তরালে থাকতে পারেন, যেমন তিনি ছিলেন তাঁর জীবৎকালে। সে জিনিসই ঘটেছে ভারতবর্ষে এবং এখানেও (অর্থাৎ, আমেরিকাতেও)।’’ সারদাদেবীর চেহারা এবং আচরণে, জীবনচর্যায় এবং বহিঃপ্রকৃতিতে এমন কোনও আকর্ষক সম্মোহক উপকরণ মজুত নেই যা সবাইকে মোহিত করে রাখবে।
সারদাদেবী এমন বাকপটু বা বাগ্মী ছিলেন না যে তাঁর বাণীর সৌজন্যে, স্রেফ কথিত বক্তব্যের ভিত্তিতে তিনি লোকায়ত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সমর্থ হবেন।
সুতরাং, যে ‘স্ট্র্যাটেজিক’ কারণে স্বামী বিবেকানন্দ শ্রীরামকৃষ্ণর অর্ধনগ্ন, অধ্যাত্মভাবে বিহ্বল, অধুনা বহুল প্রচারিত ছবিটি পাশ্চাত্যে নিজে জয়কেতন উড্ডীন করার লগ্নেও প্রচারিত হতে দিতে চাননি, সেই একই প্রণোদনায় রামকৃষ্ণ মিশনের সাধুরা সারদাদেবীর ছবি ছড়িয়ে পড়তে দেননি। তাঁকে প্রকাশ্যে আনার ব্যাপারে বিদেশে তো বটেই, দেশেও তাঁদের দ্বিধা ছিল।
অথচ তথ্যসমৃদ্ধ ইতিহাস বলছে, যুগজননী সারদা সরস্বতী বাহ্যত সমকালীন লোকাচারে সম্পৃক্ত এখন নারী হলেও অন্তরঙ্গ অনুভবে সমকালকে অতিক্রম করে চিরকালের ছিলেন। শুনতে হেত্বাভাসের মতো মনে হলেও আদতে তিনি ছিলেন এক সনাতনী আধুনিকা। সভ্যতার যে ঐতিহ্যে তিনি জীবন কাটিয়েছেন সেখানে নারীর অধিকারের চেয়ে নারীর কর্তব্যের কথাই হাজার হাজার বছর ধরে গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। তাই, তাই-ই, অধিকারের নির্বাধ উচ্চারণে সারদাদেবীর স্বরূপ অবলোকন সম্ভব নয়। আবার, কর্তব্যের জগদ্দলে অধিকারবোধহীনা নারীর দর্পণেও তিনি প্রতিফলিত নন।

সেদিন সন্ধে নেমে গিয়েছিল। নিবেদিতা ছিলেন সারদার কাছে। সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন স্ত্রীভক্ত। কয়েকজন বিদেশিনী ভক্তও। অন্তরঙ্গ পরিবেশ। গল্পগুজব চলছে। লঘু কথাবার্তাও। সারদা নিবেদিতা আর তাঁর বন্ধুর কাছে জানতে চাইলেন খ্রিস্টানদের বিবাহের আচার প্রথার কথা। দু’জনে মিলে চার্চের ফাদার আর বর- কনের ভূমিকায় অভিনয় করে পুরো ব্যাপারটা তুলে ধরা চেষ্টা করলেন। হাসিঠাট্টায় সবাই বিষয়টা উপভোগও করছিলেন। কিন্তু তাল কাটল সারদাদেবীর কথায়।
বর-কনে যখন পাশ্চাত্য বিবাহের আচার হিসেবে শপথবাক্য উচ্চারণ করছে, “সম্পদে-বিপদে, ঐশ্বর্যে-দারিদ্রে, রোগে-স্বাস্থ্যে— যতদিন মৃত্যু আমাদের বিচ্ছিন্ন না করে…” তখন সারদার মনের কোটরে যেন স্থায়ী বাসা খুঁজে নিল সেই শপথবাক্য। বারবার উচারণ করালেন আর বলতে লাগলেন, “আহা, কী ধর্মী কথা! কী ন্যায়পূর্ণ কথা!” কারণ, তাঁর কাছে, তাঁর উপলব্ধিতে, বিয়ে হল এক আমৃত্যু জড়িয়েমড়িয়ে একসাথে লেগে থাকায় স্বেচ্ছাবন্ধনের শপথ। এই দায়বদ্ধতার পরিসর থেকে ‘বিবাহ’ নামক বিষয়টাকে উৎখাত করার কথা কখনও তিনি ভাবেনওনি।
এ পর্যন্ত ঠিক আছে। ঠিক আছে কারণ এই বৈবাহিক দায়বদ্ধতার সঙ্গে, এই পরিণয় প্রতিজ্ঞার সঙ্গে সুপরিচিত।
কিন্তু এই যে একসঙ্গে পথচলা, যৌথযাপন, সেটা যে কেবল বৈবাহিক সিলমোহরেই স্বীকৃতি পায়, এমন সেকেলে ধারণায় প্রতীতী ছিল না এই অনাধুনিকার। কেবল সমাজস্বীকৃত সহধর্মিণীর প্রেমেই নিখাদ বৈধতা চিনে নেয়নি সেই সনাতনী মনন। প্রথানুগত্যেই মান্যতা পায়নি নর-নারীর প্রেম।
কোয়ালপাড়ার জগদম্বা আশ্রমের তেঁতুলতলা। চৌকির ওপর বসে আছেন সারদা। গ্রামের এক ডোমের মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে হাজির। কী হয়েছে? জিজ্ঞেস করাতে জানা গেল, তার পুরুষবন্ধুটি তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। তাই এই কান্না। আরও জানা গেল, ওই পুরুষবন্ধুটির জন্যই মেয়েটি তার ঘর-সংসার সব ছেড়েছিল। সমাজের চোখে পুরুষবন্ধুটি নিছকই একজন উপপতি। মেয়েটির সঙ্গে সম্পর্কে তার কোনও সামাজিক বৈধতা নেই। তাতে কী? সারদা ডেকে পাঠালেন সেই পুরুষবন্ধুটিকে। তারপর হালকা বকুনির সুরে বললেন, ও তোমার জন্য সব ফেলে এসেছে। এতদিন তুমি ওর সেবাও নিয়েছ। এখন ওকে ছেড়ে গেলে তোমার মহা অর্ধম হলে, নরকেও ঠাঁই হবে না। এই মৃদু তিরস্কারেই কাজ হল। মেয়েটিকে নিয়ে তার উপপতি বাড়ি ফিরল।
অর্থাৎ প্রথানুগত্য নয়, সমাজ-সংস্কারের চেষ্টাও নয়, স্রেফ আন্তরিক অনুভবে যাবতীয় সম্পর্কের সুতো চেনা। স্রেফ মানসিক প্রেমের জোরে দাম্পত্য। নাই বা লাগল তাতে সামাজিক সিলমোহর।

এই বোধের বোধনেই সনাতনী সারদা আধুনিকা হয়ে ওঠেন।
এই বোধের উদ্বোধনেই স্বয়ং রামকৃষ্ণর কথা অমান্য করার সাহস দেখান রামকৃষ্ণগতপ্রাণা সারদা সরস্বতী। নিজের বোধবুদ্ধি যুক্তিসচেতনার ভিত্তিতে ঠিক করেন কী করতে হবে, কী করা উচিত।
বিবাহমন্ত্র ‘মম ব্রতে তে হৃদয়ং দধাতু মম চিত্তমনুচিত্তন্তে’স্তু’ উচারণ করেছেন। পতির ব্রতে হৃদয় দিতে কুণ্ঠিত হননি, পতির চিত্তের অনুচিত্তা হতে দ্বিধা করেননি। কিন্তু তা বলে নিজস্বতা বিসর্জন দেননি একেবারেই।
চোরের হাত থেকে তার ভক্তির দান কলা গ্রহণ করে তা দিয়ে ঠাকুরকে ভোগ দিতে কোনও সংকোচ ছিল না তাঁর। প্রতিবাদ করেছে স্ত্রী ভক্ত একজন। সারদা বলেছেন, ‘‘কে ভাল, কে মন্দ আমি জানি। …দোষ তো মানুষের লেগেই আছে। কী করে যে তাকে ভাল করতে হবে, তা জানে ক’জনে।” ঠাকুর বিশেষ কোনও ভক্তের দেওয়া খাবার গ্রহণে অস্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তাকে আসতে না দেওয়ার জন্য বলেছেন। সারদার সাফ কথা, ভক্ত, তা সে যেমনই-হোক, তাকে আটকানোর বাসনা তাঁর নেই।

নিত্যকার ঠাকুর পুজোর আগে ঠাকুরের জন্য রেখে দেওয়া নৈবেদ্য তুলে দিয়েছেন একটি ছেলের হাতে। অকুণ্ঠিতভাবে। অনেকে রে রে করে উঠেছেন। ঠাকুরের নিত্যভোগের একবাটি দুধ পুজোর আগেই তুলে দিয়েছে সেবকের হাতে। সেবক আঁতকে উঠে প্রতিবাদ করেছে।
উভয় ক্ষেত্রেই সারদার একটাই উত্তর।

‘‘ওর ভেতরেও ঠাকুর আছেন, কিংবা তোমার ভেতরেও ঠাকুর আছেন।” দেশাচার লোকাচার, সেসবও মেনেছেন। কিন্তু সেখানেও যুক্তিবুদ্ধি বিসর্জন নয়। তাই, তাই-ই, ভাইঝি রাধুকে নির্দেশ দিয়েছেন বৈদ্য শ্যামাদাস কবিরাজকে প্রণাম করতে। জাত-বর্ণ যাই-ই হোক না কেন, তিনি বিজ্ঞ। অব্রাহ্মণ হলেও তিনি নমস্য। শুচিবায়ুগ্রস্থতার তীব্র বিরোধী ছিলেন। নলিনীদির পোশাকে কাক বর্জ্য ত্যাগ করেছে। সে স্নান করে শুদ্ধ হতে চাইছে। লক্ষ করে সারদা বললেন, “শুচিবাই! মন আর কিছুতেই শুদ্ধ হচ্ছে না। …আর শুচিবাই যত বাড়াবে তত বাড়বে।“ আর একবার ওই নলিনীদিকেই বলেছেন তিনি, “আমিও তো দেশে কত শুকনো বিষ্ঠা মাড়িয়ে চলেছি। দু’বার ‘গোবিন্দ গোবিন্দ’ বললুম, ব্যস, শুদ্ধ হয়ে গেল। মনেতেই সব, মনেই শুদ্ধ, মনেই অশুদ্ধ।” জাতিভেদ প্রথার বিধি নিষেধ না-মানার জন্য অর্থদণ্ড দিতে হয়েছিল। তাও সরে আসেননি নিজের অবস্থান থেকে। অন্ধ বিশ্বাসের কুহেলিকা নেই, কিন্তু আস্তিক্যে আস্থাশীল। প্রচলিত ধর্ম-ধারণার রোমান্স ও অলৌকিকতায় আবিষ্ট নন, কিন্তু ঈশ্বরে অবিশ্বাসী নন। তাঁর সাফ কথা, “ভগবান লাভ হলে কী আর হয়? দুটো কি শিং বেরোয়? মন শুদ্ধ হয়। শুদ্ধ মনে জ্ঞানচৈতন্য লাভ হয়… সদসৎ বিচার আসে… জন্মমৃত্যু ডরে যায়। ভাবে লাভ, এছাড়া কে ভগবান দেখেছে, কার সঙ্গে ভগবান কথা কয়েছেন? ভাবে দর্শন, ভাবে কথাবার্তা, সব ভাবে হয়।”

এজন্যই ঠাকুরের ভোগের দুধে ছোট মাছ পাওয়া গেলেও সে দুধ ফেলতে দেননি। বলেছেন, “ঠাকুরের ভোগে না দিলেও বাড়ির ছেলেপিলে আছে, তারা তো খেতে পাবে।”
সেজন্যই বদনগঞ্জের হেডমাস্টার প্রবোধবাবু একগাদা ফল তরকারি কিনে আনলে তাঁকে মৃদু বকুনি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন, সংসারী লোকের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করা অনুচিত।

সেজন্যই গৌরীদানের চেয়ে নারীশিক্ষা তাঁর চোখে বেশি দরকারি। মেয়ের বিয়ে নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বাবা-মায়ের প্রতি তাঁর নির্দেশ, “বে দিতে না পার, এত ভাবনা করে কী হবে? নিবেদিতার স্কুলে রেখে দিও— লেখাপড়া শিখবে, বেশ থাকবে।” তাঁর আক্ষেপ, আমাদের ‘পোড়া দেশে’ শুধু মেয়েকে পরগোত্র করে দেওয়ার জন্য যাবতীয় তৎপরতা।
‘আনন্দে আনন্দময়ীর খাসতালুকেই বসত’ করতেন শ্রীরামকৃষ্ণ। স্বামীর প্রকৃত শিষ্যা বলেই শুধু নয়, আপন প্রজ্ঞার ঔজ্জ্বল্যে সারদাদেবী এই ১৬৯তম জন্মবার্ষিকীতেও দেদীপ্যমান।

আরও পড়ুন:Changu Snowfall: বেড়াতে গিয়ে ছাঙ্গুতে তুষারপাতে আটকে পড়লেন ২৭৫ জন

 

Previous articleChangu Snowfall: বেড়াতে গিয়ে ছাঙ্গুতে তুষারপাতে আটকে পড়লেন ২৭৫ জন
Next articleহারিয়ে যাওয়া শীতের সার্কাস