ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) তিন বিধায়কের জামিন হল না, কলকাতা হাইকোর্টে সিঙ্গল বেঞ্চের পরিবর্তে পরের শুনানি হবে জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে।এই মামলায় নতুন করে ৪৬৭ ধারা যুক্ত হয়েছে। ফলে বিধায়করা দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁদের কমপক্ষে ১০ বছরের জেল হতে পারে। আর ১০ বছরের সাজার ক্ষেত্রে জামিনের আবেদন একক বেঞ্চে করা যায় না। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের সিঙ্গল বেঞ্চের (Single Bench) পরিবর্তে তাই মামলাটির শুনানি হবে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে (Division Bench)।
বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ জানিয়েছেন, এই মামলায় নতুন করে ৪৬৭ ধারা যুক্ত হয়েছে, আর সেই কারণেই অপরাধের গুরুত্ব আরও বেড়েছে।ফলে বাড়বে সাজার মেয়াদও। আর সেই কারনেই মামলাটি এখন থেকে জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ শুনবেন।শুক্রবার বিকালেই বিচারপতি বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে অভিযুক্ত বিধায়কদের জামিনের মামলার শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জুলাই হাওড়ার সাঁকরাইলের পাঁচলা থানা এলাকায় গাড়ির ভিতর প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার হন ঝাড়খণ্ড কংগ্রেসের তিন বিধায়ক। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পরই তিনজনকে তুলে দেওয়া হয় সিআইডির হাতে। ধৃতরা হলেন ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ার বিধায়ক ইরফান আনসারি, খিরজির বিধায়ক রাজেশ কাচ্ছাপ এবং কোলেবিরার বিধায়ক নমন বিক্সাল।