মরশুমের প্রথম ম‍্যাচে আটকে গেল ইমামি ইস্টবেঙ্গল

ডুরান্ড কাপের প্রথম ম‍্যাচে ইন্ডিয়ান নেভির সঙ্গে গোলশূন‍্য ড্র করল স্টিফেন কনস্ট্যান্টাইনের দল।

মরশুমের প্রথম ম‍্যাচে আটকে গেল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami EastBengal)। ডুরান্ড কাপের (Durand Cup) প্রথম ম‍্যাচে ইন্ডিয়ান নেভির সঙ্গে গোলশূন‍্য ড্র করল স্টিফেন কনস্ট্যান্টাইনের দল। পিন্টু মাহাত, ব্রিটোদের বিরুদ্ধে ড্র করেই খুশি থাকতে হল লাল-হলুদ ব্রিগেডকে। ম‍্যাচে এদিন কোনও বিদেশি ছাড়াই প্রথম একাদশ সাজিয়েছিলেন কনস্ট্যান্টাইন ।

ম‍্যাচে এদিন বেশ কয়েকবার গোল করার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল লাল-হলুদ ব্রিগেড। বিশেষত ম্যাচের একেবারে শেষদিকে। তবে জালে বল ঠেলতে পারলেন না ভিপি সুহের, সুমিত পাসিরা। যার ফলে ১০,০০০ লাল-হলুদ সমর্থককে হতাশ হয়েই ফিরতে হল। এদিকে খেলার বয়স তখন মাত্র আট মিনিট তার মধ্যেই চোট পেয়ে বাইরে চলে যেতে হয় ইমামি ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকার নাওরেম মহেশ সিংকে। তবে তাঁর জায়গায় তুহিন দাস বেশ ভাল ফুটবল খেললেন। যদিও একজন স্ট্রাইকার থাকার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। বেঞ্চে মাত্র ছয় ফুটবলার। যাদের মধ্যে পাঁচজনকেই পরিবর্ত হিসেবে ব্যবহার করেন স্টিফেন।

ম‍্যাচে এদিন বারবার সেটপস ব্যবহারের ক্ষেত্রে দক্ষতার অভাব চোখে পড়ছিল। সাধারণ ভাবে স্টিফেন কনস্ট্যানটাইন সেট পিসের ব্যবহার করেন দারুণভাবে। সেই জন্যই স্টিফেনের উপর প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি ছিল। তবে বারবার সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেনি ইমামি ইস্টবেঙ্গল। অ্যালেক্স লিমা বা সৌভিক চক্রবর্তী আসার পরেও সেটপিস থেকে গোল করতে পারেননি। প্রথম ম্যাচেই লাল-হলুদে স্ট্রাইকারের অভাব বোঝা গিয়েছে। পাসি এর আগে জাতীয় দল বা জামশেদপুরের হয়েও গোল নষ্ট করেছেন। ইমামি ইস্টবেঙ্গলের প্রথম ম্যাচেও তাঁকে দেখে হতাশ সমর্থকরা।

আরও পড়ুন:একদিনের সিরিজে জিম্বাবোয়েকে হোয়াইটওয়াশ করল টিম ইন্ডিয়া

 

 

 

Previous articleছাত্র ও নিরাপত্তারক্ষীদের সংঘর্ষে উত্তাল JNU, আহত ৬ পড়ুয়া
Next articleমানুষের মন জয় করে পঞ্চায়েতে জিততে হবে, গা-জোয়ারী বরদাস্ত নয়: কড়া বার্তা অভিষেকের